পেট্রোল-ডিজেলে শুল্ক বাড়ালো সরকার! কতটা দাম বাড়লো তরল সোনার?
শস্য বীমার দাবিতে কৃষকদের আন্দোলন! পথ অবরোধ বিক্ষোভ কৃষকদের
‘ডাক্তারের ডিগ্রি জাল প্রমাণিত হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে’: রাজেন্দ্র শুক্লা
৩০ শতাংশ বাজার দখল করে এগিয়ে ওলা! বাজাজ অটো, টিভিএস মোটরের সঙ্গে জোরদার প্রতিযোগিতা
ফের বাড়ল রান্নার গ্যাসের দাম! মধ্যবিত্তের কপালে চিন্তার ভাঁজ
আলো এলেও শান্তি এলো না! অন্ডালে বিদ্যুৎ সংযোগের ছয় বছর পর এল বিশাল বিল
একাধিকবার দেওয়ানি বিতর্কে ফৌজদারি মামলা! সুপ্রিম কোর্টে ভর্ৎসনার মুখে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ
হাড়হিম করা ঘটনা! উত্তরাখন্ডে পোড়া গাড়ি থেকে উদ্ধার মহিলার কঙ্কাল!
জলপাইগুড়িতে রাষ্ট্রয়াত্ত ব্যাঙ্কে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা! আতঙ্ক ছড়িয়েছে এলাকায়

টিকটক বিক্রির সময়সীমা শেষের পথে - টিকটক কিনতে আগ্রহী অ্যামাজন থেকে MrBeast পর্যন্ত!

টিকটক যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ হতে চলেছে যদি চীনা কোম্পানি বাইটড্যান্স অ্যাপটি বিক্রি না করে। অ্যামাজন, MrBeast-সহ বহু কোম্পানি কিনতে আগ্রহী। সময়সীমা শেষ ৫ এপ্রিল।

author-image
Debapriya Sarkar
New Update

নিজস্ব সংবাদদাতা : যুক্তরাষ্ট্রে আবারও বিপাকে পড়েছে জনপ্রিয় ভিডিও অ্যাপ টিকটক। দেশটির সরকার বলেছে, টিকটকের মালিকানা যেহেতু চীনা কোম্পানির হাতে, তাই এটি জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি হতে পারে। এজন্য চীনা কোম্পানি বাইটড্যান্সকে অ্যাপটি বিক্রি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিক্রি না করলে ৫ এপ্রিলের পর যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে।

publive-image

এর আগে জানুয়ারিতে একদিনের জন্য টিকটক অ্যাপ মার্কিন অ্যাপ স্টোর থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। পরে ডোনাল্ড ট্রাম্প হস্তক্ষেপ করে ৭৫ দিনের জন্য সেই নিষেধাজ্ঞা পিছিয়ে দেন। সেই সময়সীমার শেষ দিন এখন ৫ এপ্রিল। টিকটক নিয়ে এখন বিভিন্ন ব্যক্তি ও কোম্পানি কিনতে আগ্রহ দেখাচ্ছে। এর মধ্যে আছে প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যামাজন, ইউটিউব তারকা মিস্টার বিস্ট, রেডিটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা অ্যালেক্সিস ওহানিয়ান, এবং মাইক্রোসফটের মতো বড় বড় কোম্পানি। কেউ কেউ এককভাবে নয়, দল গঠন করে টিকটক কেনার চেষ্টা চালাচ্ছেন।

tiktok.jpg

ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, "তিনি চান টিকটক চালু থাকুক, তবে সেটা যেন চীনা কোম্পানির হাতের বাইরে থাকে। তিনি এমন একটি চুক্তির কথাও বলেছেন, যেখানে চীন যদি টিকটক বিক্রিতে রাজি হয়, তাহলে তাদের ওপর কিছু শুল্ক কমিয়ে দেওয়া হতে পারে।"

publive-image

টিকটকের দাবি, যুক্তরাষ্ট্রে তাদের ১৭ কোটি ব্যবহারকারী রয়েছে, যারা প্রতিদিন গড়ে ৫১ মিনিট করে অ্যাপটি ব্যবহার করে। যদি অ্যাপটি নিষিদ্ধ হয়, তাহলে এর ব্যবহারকারীরা চলে যেতে পারে ইউটিউব শর্টস, ইনস্টাগ্রাম রিলস বা টুইচ-এর মতো অন্য প্ল্যাটফর্মে। এখন সবাই তাকিয়ে আছে ৫ এপ্রিলের দিকে। তার আগেই যদি টিকটক নতুন মালিক পায়, তাহলে অ্যাপটি যুক্তরাষ্ট্রে চালু থাকবে। না হলে আবারও বন্ধ হয়ে যেতে পারে টিকটক।