নিজস্ব সংবাদদাতা : মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আমদানি করা পণ্যের ওপর নতুন করে ট্যারিফ বসানোর এই বিষয়টিকে 'ওষুধ' বলে ব্যাখ্যা করেছেন। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন দেশের অর্থনীতি সুস্থ করতে এই ওষুধ দরকার। তবে ট্রাম্পের এই ঘোষণার পরই আন্তর্জাতিক শেয়ার বাজারে বড় ধস নামে। হংকং, জাপান ও চিনের শেয়ার বাজার মারাত্মকভাবে পড়ে যায়। এমনকি আমেরিকার বাজারেও বড়সড় ক্ষতির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
/anm-bengali/media/media_files/2025/04/03/1000180670-983771.jpg)
চিন পাল্টা পদক্ষেপ নিয়ে আমেরিকার পণ্যে অতিরিক্ত শুল্ক বসিয়েছে। এতে দু’দেশের মধ্যে স্বাভাবিক বাণিজ্য প্রায় বন্ধ হওয়ার মুখে। অনেক পণ্যের ওপর মোট শুল্ক ৫০ শতাংশের বেশি হয়ে গেছে। বিশ্বের অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এই পরিস্থিতি যদি দীর্ঘস্থায়ী হয়, তবে বিশ্বজুড়ে মন্দা দেখা দিতে পারে। ইউরোপ ও ব্রিটেনও এই ট্যারিফের ফলে বড় ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। কিন্তু ট্রাম্প তাঁর অবস্থানে অনড়। তিনি বলেন, "আমি কোনো দেশের সঙ্গে ঘাটতি রাখতে চাই না। আমরা জিতব, আর এই লড়াই সহজ হবে না।" বিশ্বজুড়ে বিনিয়োগকারীরা এখন দুশ্চিন্তায়। সবাই তাকিয়ে এই 'ওষুধ' আদৌ কাজ করে কিনা, না কি নতুন করে আর্থিক সংকট তৈরি হবে, সেই দিকে।