মহম্মদ ইউনূসের মুখোশ টেনে খুলে দিলেন শেখ হাসিনা! কী বললেন তিনি
কীভাবে সুইজারল্যান্ড যাওয়ার আগেই গ্রেফতার হলেন মেহুল চোক্সী! রোমহর্ষক সেই কাহিনী
মালদ-মুর্শিদাবাদ পরিদর্শন করলেন এডিজি বিএসএফ, নিরাপত্তার আশ্বাস দিলেন স্থানীয়দের
যতক্ষণ না বিএসএফ আসছে, হাঁসুয়া নিয়ে প্রস্তুত থাকুন! পরামর্শ সুকান্ত মজুমদারের
চড়কের মেলায় যেতে গিয়ে পুণ্যার্থীদের ওপর হামলা! উত্তপ্তপ্ত শিলিগুড়িতে
চৈত্র সংক্রান্তিতে কালীঘাটে স্কাইওয়াকের উদ্বোধন! কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী
আপনারা চলে গেলেই আবার ওরা হামলা করবে! বিএসএফের এডিজির-র কাছে আতঙ্কিত ধুলিয়ানের বাসিন্দারা
দুষ্কৃতীদের ভয়ে পিছু হটছে পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনী! সূর্য ডুবতেই আতঙ্ক বাড়ছে স্থানীয়দের মধ্যে
পুলিশ-কেন্দ্রীয় বাহিনীকে লক্ষ্য করে দুষ্কৃতী হামলা

বাংলাদেশের নতুন পাঠ্যবইয়ে ভুলে ভরা তথ্য! ফের কাঠগোড়ায় ইউনুস সরকার

বিশেষ করে স্কুলগুলির পাঠ্যসূচি ও পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তন করে নতুন বিষয়বস্তু অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

author-image
Tamalika Chakraborty
New Update
c

নিজস্ব সংবাদদাতা: হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশে শিক্ষাব্যবস্থায় বড়সড় পরিবর্তনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে স্কুলগুলির পাঠ্যসূচি ও পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তন করে নতুন বিষয়বস্তু অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, এই পরিবর্তনের ফলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান কার্যত মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। পরিবর্তে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পালাবদলকে বিপ্লব হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে ২০২4 সালের জুলাই মাসের ছাত্র আন্দোলনকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

তবে, নতুন পাঠ্যপুস্তকে এই ছাত্র আন্দোলন সম্পর্কিত তথ্য ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, এই ত্রুটির জন্য ‘জাতীয় পাঠক্রম ও পাঠ্যপুস্তক পর্ষদ’ (এনসিটিবি)-কে কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে সঠিক, নির্ভুল, এবং যথাযথ গবেষণার ভিত্তিতে প্রাপ্ত তথ্য উপস্থাপন করা এনসিটিবি-র প্রধান দায়িত্ব।

কিন্তু সাম্প্রতিক ঘটনাগুলি থেকে দেখা যাচ্ছে, নতুন পাঠ্যবই তৈরির ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত গবেষণা এবং তথ্য যাচাই করা হয়নি। এই ত্রুটিপূর্ণ তথ্য নিয়ে শিক্ষাবিদ ও বিভিন্ন মহল থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।

বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমের দাবি, ভুল তথ্যের কারণে শিক্ষাব্যবস্থার মান নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এই ঘটনায় এনসিটিবি-র ভূমিকা খতিয়ে দেখার দাবি জানানো হয়েছে। সংশ্লিষ্ট মহল মনে করছে, শিক্ষার মতো সংবেদনশীল ক্ষেত্রে দায়িত্বশীল পদক্ষেপ অত্যন্ত জরুরি।