নিজস্ব সংবাদদাতা : অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় ঠিক কী কী সমস্যার মধ্যে পড়তে হত থাকে তা এক ইনস্টাগ্রাম স্টোরির মাধ্যমে জানিয়েছেন করিনা। নাম দিয়েছেন, “বেবোর প্রেগন্যান্সি বিঙ্গো”। করিনা জানিয়েছেন, সন্তান জন্ম নেওয়ার পর যে স্ট্রেচ মার্কস হয় তা নয়ে বেশ চিন্তায় ছিলেন তিনি।ভালবাসা জন্মেছিল পিৎজার প্রতিও। বহুবার বহু মানুষ তাঁকে প্রশ্ন করেছেন, “আমি কি আপনার বেবিবাম্প ছুঁয়ে দেখতে পারি?”করিনা জানিয়েছেন এমন অনেক সময় হয়েছে তিনি হাসছেন, খুব হাসছেন কিন্তু হঠাৎ করেই কান্না পেয়ে গিয়েছে। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় ‘মুড সুইং’ স্বাভাবিক বিষয়, করিনাও তার ব্যক্তিক্রম নন। আবার হাঁচতে গিয়ে প্রস্রাব হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটেছে তাঁর সঙ্গে। এ সবই বইতে বিশদে লিখেছেন করিনা। তার গর্ভাবস্থা শহরের আলোচনায় পরিণত হয়েছিল। কারণ তিনি বেবি বাম্প নিয়ে চব্বিশ ঘন্টা পর্যন্ত কাজ করছিলেন। তৈমুরের জন্মের পরেও করিনা শীঘ্রই নিজের কাজ শুরু করেছিলেন। করিনা বলেছেন -'যাঁরা মা হতে চলেছেন, তাঁদের জন্য আসছে আমার বই করিনা কপূর খানস্ প্রেগন্যান্সি বাইবেল। মর্নিং সিকনেস হোক, ডায়েট বা ফিটনেস- মাতৃত্বের সময় কেমন অনুভূতি হয়, কী কী ইচ্ছে করে, সবকিছু নিয়ে কথা বলেছি আমি। আপনারা কবে পড়বেন, সেই অপেক্ষায় রয়েছি।’