Big Breaking : বাংলাদেশে জীবন্ত জ্বালিয়ে দেওয়া হলো গো মাতাদের- ভাইরাল সেই ছবি, দেখুন, দেখলে শিউরে উঠবে গা

নিজস্ব সংবাদদাতা : বাংলাদেশে বর্তমানে হিন্দুদের বিরুদ্ধে যে নির্যাতন এবং সহিংসতা চলছে, তা দেখে বিশ্বজুড়ে অনেকেই স্তম্ভিত। প্রতিদিন নতুন নতুন খবর আসে, যেখানে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষজন আক্রান্ত হচ্ছেন, মন্দির ভাঙা হচ্ছে, এবং তাদের বিরুদ্ধে ঘৃণাবাচক মন্তব্য ও আক্রমণ বাড়ছে। এমন পরিস্থিতি একদিকে যেমন মানবাধিকার লঙ্ঘনের বড় উদাহরণ, অন্যদিকে এটি আমাদের আঞ্চলিক নিরাপত্তা এবং সংখ্যালঘুদের প্রতি সহানুভূতির দৃষ্টিকোণ থেকেও অত্যন্ত উদ্বেগজনক।

তবে এর থেকেও উদ্বেগজনক হল, ভারত সরকারের এক ধরনের নিস্ক্রিয়তা। এমনকি বাঙলাদেশে হিন্দুদের উপর চলমান আক্রমণের বিরুদ্ধে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো দৃঢ় পদক্ষেপ বা প্রতিক্রিয়া এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি। এই পরিস্থিতি ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা এবং বিশ্বব্যাপী নেতৃত্বের ভাবমূর্তি নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময়, যখন বাঙলাদেশে হিন্দুদের উপর অত্যাচারের অভিযোগ ওঠে, তখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে দৃঢ় পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। তিনি বাঙলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে সমর্থন দিয়েছিলেন এবং সেখানে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে উদ্যোগী হয়েছিলেন।

তবে আজ, যখন বাঙলাদেশে একই ধরনের সহিংসতা হচ্ছে, তখন ভারত সরকারের মনোভাব অনেকটাই নীরব। বর্তমান ভারত, যেটি শক্তিশালী অর্থনীতি এবং বিশ্বমঞ্চে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে, আজ কি এতটাই অসহায় যে, প্রতিবেশী দেশে সংখ্যালঘুদের প্রতি এমন অমানবিক আচরণের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নিতে পারছে না? এটি নতুন ভারতের একটি বড় প্রশ্নচিহ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

बांग्लादेश में जो हिंदुओं के साथ हो रहा है उससे देखकर स्तब्ध हूँ
भारत सरकार के द्वारा कोई प्रतिक्रिया नहीं देने से ज़्यादा स्तब्ध हूँ
आज के भारत के पास क्या नहीं है , इंदिरा गांधी के पास उस समय कुछ नहीं था फिर भी पलक झपकते ही न्याय कर दिया
क्या ये ही नया भारत है ?#Bangladesh pic.twitter.com/XpgChe4okY

— Sunny jani bishnoi 🌻🌻 (@SunnyJa12592852) December 13, 2024