নিজস্ব সংবাদদাতা: কোচবিহারের চ্যাংরাবান্ধা সীমান্ত দিয়ে বৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেও ভারত সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করায় এক বাংলাদেশি নাগরিককে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। স্থানীয়দের বিক্ষোভের মুখে ওই ব্যক্তির ভিসা বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেয় অভিবাসন দফতর। এ ঘটনার জেরে সীমান্তবর্তী এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
অভিযুক্ত বাংলাদেশি নাগরিকের নাম আজাদুর রহমান। সূত্রের খবর, তাঁর ছেলে ভারতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছে এবং ছেলের সঙ্গে দেখা করতেই তিনি সীমান্ত অতিক্রম করেন। কিন্তু সীমান্তের কাছেই এক ট্যাক্সিচালকের সঙ্গে ভাড়া নিয়ে বিবাদে জড়িয়ে পড়েন তিনি। অভিযোগ, সেই সময় ভারত সম্পর্কে কুরুচিকর মন্তব্য করেন তিনি। এই ঘটনার পর ট্যাক্সিচালকরা তাঁর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে পরিষেবা দিতে অস্বীকৃতি জানান। কিছু দূর হাঁটার পরেও স্থানীয়রা তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় মেখলিগঞ্জ থানার পুলিশ। তারা আজাদুর রহমানকে উদ্ধার করে চ্যাংরাবান্ধা চেকপোস্টে নিয়ে যায়। সেখানে অভিবাসন কর্তৃপক্ষ কলকাতার আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনার পর তাঁর ভিসা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়। পরে, নিজের মন্তব্যের জন্য ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইতে বাধ্য হন আজাদুর রহমান। এরপর তাঁকে সীমান্ত পার করিয়ে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়।
ফাইল চিত্র
এই ঘটনা সীমান্ত এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে এবং অভিবাসন কর্তৃপক্ষ বিদেশি নাগরিকদের আচরণ সংক্রান্ত বিধিনিষেধ আরও কঠোরভাবে কার্যকর করার বিষয়ে নজর দিচ্ছে বলে সূত্রের খবর।
ভারত সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্যের জের, বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত পাঠাল অভিবাসন দফতর
ভারত সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্যের জেরে বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠানো হল।
নিজস্ব সংবাদদাতা: কোচবিহারের চ্যাংরাবান্ধা সীমান্ত দিয়ে বৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেও ভারত সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করায় এক বাংলাদেশি নাগরিককে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। স্থানীয়দের বিক্ষোভের মুখে ওই ব্যক্তির ভিসা বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেয় অভিবাসন দফতর। এ ঘটনার জেরে সীমান্তবর্তী এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
অভিযুক্ত বাংলাদেশি নাগরিকের নাম আজাদুর রহমান। সূত্রের খবর, তাঁর ছেলে ভারতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছে এবং ছেলের সঙ্গে দেখা করতেই তিনি সীমান্ত অতিক্রম করেন। কিন্তু সীমান্তের কাছেই এক ট্যাক্সিচালকের সঙ্গে ভাড়া নিয়ে বিবাদে জড়িয়ে পড়েন তিনি। অভিযোগ, সেই সময় ভারত সম্পর্কে কুরুচিকর মন্তব্য করেন তিনি। এই ঘটনার পর ট্যাক্সিচালকরা তাঁর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে পরিষেবা দিতে অস্বীকৃতি জানান। কিছু দূর হাঁটার পরেও স্থানীয়রা তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় মেখলিগঞ্জ থানার পুলিশ। তারা আজাদুর রহমানকে উদ্ধার করে চ্যাংরাবান্ধা চেকপোস্টে নিয়ে যায়। সেখানে অভিবাসন কর্তৃপক্ষ কলকাতার আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনার পর তাঁর ভিসা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়। পরে, নিজের মন্তব্যের জন্য ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইতে বাধ্য হন আজাদুর রহমান। এরপর তাঁকে সীমান্ত পার করিয়ে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়।
এই ঘটনা সীমান্ত এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে এবং অভিবাসন কর্তৃপক্ষ বিদেশি নাগরিকদের আচরণ সংক্রান্ত বিধিনিষেধ আরও কঠোরভাবে কার্যকর করার বিষয়ে নজর দিচ্ছে বলে সূত্রের খবর।