নিজস্ব সংবাদদাতা : মার্কিন রাজনীতিতে আবারও উত্তাপ ছড়াল হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিকে ঘিরে। ট্রাম্প প্রশাসনের একাধিক দাবিকে সাফ না বলে দিয়েছে হার্ভার্ড। এই সিদ্ধান্তের ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টি এখন বিপুল পরিমাণ ফেডারেল অর্থ সাহায্য হারানোর ঝুঁকিতে পড়েছে।
/anm-bengali/media/media_files/2025/04/15/1000187825-261416.jpg)
সূত্র অনুযায়ী, প্রশাসনের পক্ষ থেকে কিছু নীতিগত পরিবর্তন, গবেষণা সংক্রান্ত নিয়ন্ত্রণ এবং শিক্ষার্থী ভর্তি প্রক্রিয়া নিয়ে বেশ কয়েকটি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু হার্ভার্ড সেই সব দাবিকে অসাংবিধানিক ও শিক্ষার স্বাধীনতার পরিপন্থী বলে উল্লেখ করে, তা মানতে অস্বীকার করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের মতে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া এবং রাজনৈতিক চাপের বাইরে থাকা।
/anm-bengali/media/media_files/2025/04/05/9MZ7r2fzmIUjE7MVTm33.jpg)
তবে প্রশাসনের তরফ থেকে ইঙ্গিত মিলেছে, হার্ভার্ড যদি নিজের অবস্থান না বদলায়, তাহলে ফেডারেল ফান্ডিং কেটে নেওয়া হতে পারে—যার পরিমাণ কয়েক বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত হতে পারে। এই ঘটনার পর উচ্চশিক্ষার জগতে আলোড়ন পড়েছে। প্রশ্ন উঠছে—একটা বিশ্ববিদ্যালয় কতটা স্বাধীনভাবে নিজের নীতিতে চলতে পারে, আর কতটা পর্যন্ত সরকারের হস্তক্ষেপ মেনে নেওয়া উচিত? এই টানাপোড়েন এখন গোটা দেশের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থাকে কেন্দ্র করে বড় বিতর্কে পরিণত হয়েছে।