নিজস্ব প্রতিবেদন : থ্রেট কালচার বা হুমকি সংস্কৃতি নিয়ে রাজ্যের মেডিক্যাল কলেজগুলোতে যে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে, তা সত্যিই উদ্বেগজনক। আরজি কর কাণ্ডের পর এই সমস্যাটি সামনে এসেছে, যেখানে পড়ুয়াদের অভিযোগ, কিছু নির্দিষ্ট ছাত্র দল হুমকি দিয়ে তাদের উপর চাপ সৃষ্টি করছে।
/anm-bengali/media/media_files/BmKm04tFaKoKiWFg9YDc.jpg)
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য, "থ্রেট কালচার আবার কী?" সত্যিই একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখা জরুরি। সরকারের এই পদক্ষেপের ফলে আশা করা যায়, মেডিক্যাল কলেজগুলোতে সুষ্ঠু ও নিরাপদ শিক্ষার পরিবেশ তৈরি হবে। এরপরই কল্যাণীর JNM মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'কিছু দিন আগে আপনার কিছু পড়ুয়া থ্রেট কালচার নিয়ে অভিযোগ করছিল, এগুলো দেখুন। এরকম চলতে পারে না।'
/anm-bengali/media/media_files/8uS92YEw5GVnDcRR92jH.webp)
উল্লেখ্য,কল্যাণীর কলেজ অফ মেডিসিনের ঘটনায় ৪০ জন ছাত্রকে ৬ মাসের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে, যা এই সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলার শুনানি চলাকালীন, 'থ্রেট কালচার' এবং 'উত্তরবঙ্গ লবি'র বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য রাজ্য সরকারের হলফনামা তলব করা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে, থ্রেট কালচার নির্মূল করতে হলে শুধু কর্তৃপক্ষের পদক্ষেপই যথেষ্ট নয়, বরং শিক্ষার্থীদের মধ্যে সচেতনতা ও একতা প্রয়োজন।