নিজস্ব সংবাদদাতা: মা দুর্গার আবরণ হিসেবে ব্যবহার করা হয় সোলার ফুল। যার পোশাকি নাম চাঁদ মালা। নকল না আসল তা চিনতে রীতিমত দিশেহারা হয়ে গিয়েছেন ক্রেতারা। জলপাইগুড়ি শহরের বিভিন্ন বাজারে বিক্রি হচ্ছে এই সোলার ফুল। দশমীর দিন বিভিন্ন বাড়িতে বাড়িতে এই সোলার ফুল বাড়িতে লাগানোর প্রচলন রয়েছে। জলপাইগুড়ির কদমতলা বাজার থেকে দিন বাজারে এখন সোলার ফুলের রমরমা।
যদিও এক একটি সোলার গোলাপ ফুলের দাম বিক্রি হচ্ছে পাঁচ টাকা করে। বিক্রেতারা বলছেন মালকানি থেকে শোলার ফুল চাষ করেন তারা। এরপর বানান তবুও যেন লাভের মুখ দেখতে পান না তারা। তাদের উৎপাদন খরচ বাড়লেও কিছুতেই সোলার ফুলের দাম বাড়ছে না বলে অভিযোগ করেছেন। সোলার ফুল বানিয়ে খুব একটা লাভের মুখ দেখতে পান না তারা। কিন্তু বাধ্য হয়ে সোলার ফুল বিক্রি করতে হয় মানুষের প্রয়োজনীয়তার কথা মাথায় রেখে বলছেন তারা।
এদিন ক্রেতারা বলছেন প্রায় প্রত্যেকের বাড়িতেই এই সোলার কদম ফুল বা চাঁদ মালা লাগানোর প্রচলন রয়েছে। এছাড়া দেবী দুর্গার পূজায় অবশ্যম্ভাবী এই চাঁদ মালা। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন পুজোর বাজার হিসেবে এই চাঁদ মালা নিয়ে গিয়েছেন বারোয়ারি থেকে বনেদি পুজোর উদ্যোক্তারা। দাম কম থাকলেও বিকি কিনি ভালো হওয়ায় মুখে হাসি ফুটেছে বিক্রেতাদের।