তৃণমূলকে ‘সর্বভারতীয়’ কটাক্ষ সুকান্ত মজুমদারের

২০১৪ সালের পর ‘সর্বভারতীয়’ বা জাতীয় দলের তকমা পেয়েছিল তৃণমূল। আর ২০২৪-এর আগেই তা হারাল পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল। বিরোধীদের দাবি, পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে ভূরি ভূরি অভিযোগ ওঠায় আস্থা হারাচ্ছে অন্যান্য রাজ্যের মানুষ।

author-image
Aniruddha Chakraborty
আপডেট করা হয়েছে
New Update
nnbv

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ ২০১৪ সালের পর ‘সর্বভারতীয়’ বা জাতীয় দলের তকমা পেয়েছিল তৃণমূল। আর ২০২৪-এর আগেই তা হারাল পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল। বিরোধীদের দাবি, পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে ভূরি ভূরি অভিযোগ ওঠায় আস্থা হারাচ্ছে অন্যান্য রাজ্যের মানুষ। সেকারণে জাতীয় দলের তকমা হারাতে হল বলে মনে করছেন বিরোধী নেতারা। জাতীয় দলের তকমা ধরে রাখতে সম্প্রতি একাধিক রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে লড়াই করেছে তৃণমূল। বেশিরভাগ জায়গাতেই ধাক্কা খেয়েছে ঘাসফুল শিবির। কমিশনের পূর্ব নির্ধারিত শর্ত পূর্ণ না হওয়াতেই হারাতে হয়েছে তকমা। এই প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, "তৃণমূল যতই চেষ্টা করুক না কেন জাতীয় দল হতে পারে না, এটা হওয়ারই ছিল। তাঁর দাবি, গরু বা কয়লা পাচারের টাকা নিয়ে গোয়া, মনিপুর, মেঘালয়ের মতো ছোট ছোট রাজ্য গিয়েছিল তৃণমূল। তবে সুকান্তর কথায়, মানুষ বুঝে গিয়েছে, এই দলের ওপর ভরসা করা যায় না।" তিনি উল্লেখ করেছেন, পশ্চিমবঙ্গে মানুষ ডিএ পাচ্ছেন না, বেকার যুবকেরা ভিনরাজ্যে যাচ্ছে। এরকম সরকার কেউ চায় না। সুকান্ত বলেন, ‘স্বাভাবিকভাবে তৃণমূল ভোট পায়নি। তাই পুনর্মূষিক ভব হয়েছে।’