ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য দায়ী পুতিন, বাইডেন ও জেলেনস্কি— বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন ট্রাম্প
সুদানে RSF-এর আক্রমণে মানবিক বিপর্যয়, নিহত ৪০০ ছাড়িয়েছে
ট্রাম্পের শুল্ক ছাড়ের ভাবনা— গাড়ি শিল্পকে রক্ষা করতে ট্রাম্পের নতুন পরিকল্পনা
আন্তর্জাতিক মঞ্চে ড. আম্বেদকরকে সম্মান
বিপদে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়— ট্রাম্পের প্রস্তাবে না! জানুন বিস্তারিত
ফিরছে কি লিবারেল পার্টি? আসন্ন নির্বাচনের ভবিষ্যৎবাণী নিয়ে শোরগোল
আন্তর্জাতিক মঞ্চে স্বীকৃতি পেলেন ড. আম্বেদকর, নিউ ইয়র্কে ঘোষণা বিশেষ দিবস
পুতিনের মনোভাব স্পষ্ট— কূটনীতি নিয়ে বড় বার্তা দিলেন জেলেংস্কি
'আগে ইউক্রেনের পরিস্থিতি দেখে যান তারপর রাশিয়ার সাথে কথা বলুন'— ট্রাম্পকে বিরাট বার্তা জেলেনস্কির

শুল্ক নয়, বন্ধুত্ব চাই- ট্রাম্পকে খুশি করতে কতটা মরিয়া জিম্বাবুয়ে?

ট্রাম্প প্রশাসনের ওপর ভরসা রেখে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে শুল্ক ছাড় দিচ্ছে জিম্বাবুয়ে। কূটনৈতিক এই সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন বিশেষজ্ঞরা।

author-image
Debapriya Sarkar
New Update
Zimbabwe

নিজস্ব সংবাদদাতা : জিম্বাবুয়ের প্রেসিডেন্ট এমারসন মনাঙ্গাগওয়া ঘোষণা করেছেন, এখন থেকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে যে পণ্যগুলো জিম্বাবুয়েতে আসবে, সেগুলোর উপর আর কোনও শুল্ক নেওয়া হবে না। প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, আমেরিকার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং ব্যবসা-বাণিজ্য আরও বাড়ানোর লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে।

Tariffs

উল্লেখ্য , কিছুদিন আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জিম্বাবুয়ে থেকে আমদানি করা পণ্যের উপর ১৮ শতাংশ শুল্ক বসিয়েছেন। মনাঙ্গাগওয়া জানিয়েছেন, তিনি চান দুই দেশের মধ্যে পণ্য বিনিময় সহজ হোক। এতে আমেরিকার জিনিস জিম্বাবুয়ে সহজে পাবে, আবার জিম্বাবুয়ের জিনিসও আমেরিকায় পাঠানো যাবে।

তবে অনেকে বলছেন, এতে আসলে জিম্বাবুয়ের খুব একটা লাভ হবে না। একজন বিশ্লেষক মনে করেন, এই সিদ্ধান্তে মূলত যুক্তরাষ্ট্রই সুবিধা পাবে। স্থানীয় একটি সংবাদ মাধ্যম সূত্র জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট মনাঙ্গাগওয়া হয়তো এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ট্রাম্প প্রশাসনকে খুশি করতে চাইছেন, যাতে তাঁর ওপর থাকা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়। তবে এটা কতটা সফল হবে, সেটা এখনই বলা মুশকিল।

Tariffs

মনাঙ্গাগওয়া এই প্রসঙ্গে বলেন, তাঁর লক্ষ্য কারও সঙ্গে বিতর্ক না করে সবার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলা। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখন যেহেতু আফ্রিকার আরও অনেক দেশ মার্কিন শুল্কের মুখে পড়েছে, তাই একসঙ্গে মিলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা করলেই হয়তো বেশি লাভ হতো। একা একা সিদ্ধান্ত নেওয়াটা খুব কার্যকর নাও হতে পারে।