মুর্শিদাবাদের হিংসার ঘটনায় এবার বড় মন্তব্য করলেন জেডিইউ নেতা !
পশ্চিমবঙ্গে শান্তি ফিরিয়ে আনতে হলে সবার আগে এই রাজ্যপালকে পরিবর্তন করা উচিত- সিভি বোসকে কড়া নিশানা হিরণের
রবি ঠাকুরের জন্মদিনের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন 'মহারাজ'
মুর্শিদাবাদের হিংসার জের ! অমিত শাহকে চিঠি লিখলেন বিজেপি সাংসদ
মুর্শিদাবাদের হিংসার ঘটনায় এবার মুখ খুললেন সাংসদ খলিলুর রহমান !
তুমি অধম হইলে, আমি উত্তম হইব না কেন!, দিলীপ প্রসঙ্গে বার্তা দিতে গিয়ে সোজা মন্তব্য হিরণের
মুর্শিদাবাদের হিংসার ঘটনায় গ্রেপ্তার ১৫০, মোতায়েন অতিরিক্ত পুলিশ ! দেখে নিন পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের বড় আপডেট
আমরা রাষ্ট্রপতি শাসন চাই ! মুর্শিদাবাদের উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে সরব স্থানীয় বাসিন্দারা
জ্বলছে মুর্শিদাবাদ, তবে দুর্গাপুরে হনুমান জয়ন্তীতে ভিন্ন মাত্রা পেল সম্প্রীতি- মন স্পর্শ করবে আপনাদেরও

১০ বছরের নজির ভেঙে দিওয়ালিতে রেকর্ড ব্যবসা দেশে!

author-image
Harmeet
New Update
১০ বছরের নজির ভেঙে দিওয়ালিতে রেকর্ড ব্যবসা দেশে!

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ দেশজুড়ে চলছে উৎসবের মরশুম। আর এই উৎসবের মরশুমেই নয়া রেকর্ড গড়ল এবারের দিওয়ালি। ভেঙে গেলো গত ১০ বছরের রেকর্ড। হাসি ফুটল ব্যবসায়ীদের মুখে। এবারের দিওয়ালিতে মোট বিকিকিনি হয়েছে ১.২৫ লক্ষ কোটি টাকার। এমন সুখবরই দিল কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স। প্রায় ৭ কোটি ব্যবসায়ী ওই সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত। বিক্রির অবিশ্বাস্য অঙ্কে খুশির ঢেউ ব্যবসায়ীদের মধ্যে। ১৪ নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে বিয়ের মরশুম। দিওয়ালির সাফল্য়ে উৎসাহিত হয়ে নতুন উদ্যমে এই মরশুমেও ঝাঁপাতে চাইছেন ব্যবসায়ীরা। যা দেখেশুনে সংগঠনের প্রত্যাশা, বছরের শেষে বিক্রিবাটার অঙ্ক ৩ লক্ষ কোটির অঙ্কও ছাপিয়ে যাবে। তৈরি হবে নয়া নজির। গত বছরও করোনার দাপটে অনেকটাই ম্লান ছিল বাজারের চেহারা। মানুষের মধ্যে উৎসাহও অনেকটাই কম ছিল। সেই হিসেবে প্রায় দু’বছরের একটা শূন্যস্থান তৈরি হয়ে গিয়েছিল। এবছর তাই কার্যত জোয়ার বাজারে। ক্রেতাদের মধ্যে রয়েছে অতিরিক্ত উৎসাহ। CAIT-র জাতীয় সভাপতি বিসি ভরতিয়া জানাচ্ছেন, দিওয়ালির সময় দেশজুড়ে ১.২৫ লক্ষ কোটির বিকিকিনির মধ্যে কেবল রাজধানীতেই বিক্রিবাটা হয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকার! পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, এবার চিনা সামগ্রী বেচাকেনা হয়নি। যার ফলে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা ক্ষতির মুখে পড়েছে চিন। অন্যদিকে দেশীয় বাজারে বিক্রিবাটার নজির চমকে দিয়েছে। অন্যবারের মতো এবারও ব্যাপক চাহিদা ছিল মাটির প্রদীপ, কাগজের লণ্ঠন, মোমবাতির। এর ফলে কুটিরশিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যবসায়ীরাও অত্যধিক লাভের মুখ দেখেছেন। এছাড়াও ঘর সাজানোর সরঞ্জাম, মিষ্টি, কাপড়, জুতো, ঘড়ি, খেলনাও প্রচুর পরিমাণে বিক্রি হয়েছে। এছাড়া এবছর কেবল সোনা-রুপোর গহনাই বিক্রি হয়েছে ৯ হাজার কোটি টাকার।