নিজস্ব সংবাদদাতাঃ সলমন রুশদি ছুরির আঘাতের পর প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন শুনে হাদি মাতার বিস্মিত। এক সাক্ষাৎকারে হাদি বলেন, ‘‘আমি রুশদিকে পছন্দ করি না। আমি মনে করি না যে, তিনি খুব একটা ভাল মানুষ। উনি বিশ্বাসে আঘাত করেছেন।’’ হাদি আরও জানান, রুশদি শতকা ইন্সটিটিউশনে আসছেন, এই খবর পাওয়া মাত্রই তিনিও সেখানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নন।
২৪ বছর বয়সি মাতার ইরানের তৎকালীন সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লা খোমেইনির দীক্ষায় দীক্ষিত। রুশদি বিতর্কিত বই ‘দ্য স্যাটানিক ভার্সেস’ লেখার পর খোমেইনিই প্রথম তাঁর বিরুদ্ধে ‘ফতোয়া’ জারি করেন। খোমেইনি মারা গেলেও তাঁর সেই নির্দেশকে পরিণতি দিতেও রুশদির উপর হামলা চালায় মাতার। যদিও ইরান সরকার এই হামলার দায় নিতে অস্বীকার করেছে।