নিজস্ব সংবাদদাতা: সকালে বাজারে গিয়ে মধ্যবিত্তের মাথায় হাত। শীতে যে পাত পুড়ে খাবে তার রক্ষে নেই। কেননা, গ্রীষ্ম, বর্ষা শেষে শীতকালেও পকেটে টান ফেলছে সবজির অতিরিক্ত দাম। অল্প সবজি কিনতেই খরচ হচ্ছে অনেক বেশি টাকা। আর তাতেই নাজেহাল অবস্থা মধ্যবিত্তের।
শীতের আগে এত বৃষ্টি হয়েছে, যার জন্য মূল্যবৃদ্ধির আঁচ পাওয়া গিয়েছিল আগেই। আর শীতের শুরুতেই বোঝা গেল, আদতে কতটা টান পড়ছে পকেটে। রসুনের দাম এতটাই বেড়ে গিয়েছে যে রসুন ছাড়াই রাঁধতে হবে বলে দাবি করছেন সাধারণ মানুষ।
এমনিতেই গত কয়েকদিন ধরে শাক সবজির দাম উর্ধ্বমুখী। আর রসুনের দাম ৪০০ পার। এক কিলো রসুনের দাম প্রতি কেজি ৪০০ টাকা। পালং শাকের দাম ৮০ থেকে ৯০ টাকা প্রতি কেজি। ঝিঙের দাম ৬০ টাকা, পটলের দাম ৫০ টাকা। তবে পেঁয়াজের দাম খানিকটা কমেছে। আগে ছিল ৮০ টাকা কেজি, আর এখন তা হয়েছে ৫০ টাকা কেজি।
স্বাভাবিক ভাবেই কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে মধ্যবিত্তের। ব্যাগ ভরাতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে ক্রেতাদের। বিক্রেতারাও বলছে, তাঁদের কিছু করার নেই। তারাও রোজ ব্যবসা করে লাভের মুখ দেখতে পাচ্ছেন না। তবে টাস্কফোর্সের দাবি, আরও কিছুদিন গেলে এই মূল্যবৃদ্ধির গতি ধীর হবে, কমবে আনাজপাতির দাম।