নিজস্ব সংবাদদতা : খড় পোড়ানো হ্রাসে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছে আপ সরকার। খড় পোড়ানো আর তার থেকে সৃষ্ট দূষণে জর্জরিত উত্তর পশ্চিমের অঞ্চলগুলি। রাজধানীর বায়ুর গুণগত মানও খারাপ হয় এতে। এদিকে সুপ্রিম নিষেধাজ্ঞা জারির পরেও জমিতে খড় পোড়ানো জারি রাখে কৃষকরা।খড় পোড়ানো হল ইচ্ছাকৃতভাবে ধান এবং গম কাটার পরে যে খড় থেকে যায় তাতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া। কৌশলটি আজও চলে আসছে। এতে বাড়ছে বায়ু দূষণ। তবে খড় পোড়ানো রোধে এবার বড় ঘোষণা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। উচ্ছিষ্ট খড় না পুড়িয়ে, দূষণ না বাড়িয়ে তার থেকে সার বা বিদ্যুৎ তৈরির ভাবনা ভাবছে আপ সরকার। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেছেন, "পাঞ্জাবে, আমরা গত বছরের মার্চে আমাদের সরকার গঠন করেছি। গত বছরের তথ্য দেখায় যে ৬-৭ মাসে গৃহীত পদক্ষেপগুলি খড় পোড়ানোর পরিমাণ ৩০ শতাংশ হ্রাস করেছে। এই বছর ভগবন্ত মান বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। এর মধ্যে একটি হল ফসলের বৈচিত্র্য- ধানের পরিবর্তে অন্যান্য ফসল ফলানো। এতে জলের সাশ্রয় হবে এবং খড় পোড়ানোর পরিমাণ কম হবে। এতে ভালো ফল পাওয়া গেছে। দ্বিতীয়ত, ধানের জাতের মধ্যে স্বল্পমেয়াদী জাত রয়েছে। এতে খড় কম এবং এটি পোড়ানোর প্রয়োজন নেই। খড়ের এক্স-সিটু ব্যবস্থাপনা -র জন্য কয়েকটি কোম্পানি জেলা গ্রহণ করেছে এবং তারা খড়কে সার বা বিদ্যুতে রূপান্তরিত করবে। আমি মনে করি এই বছর এই পদ্ধতির বাস্তবায়ন উচিত। "