নিজস্ব সংবাদদাতাঃ বিজেপি সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য বলেছেন, "যখন এই ঘটনা ঘটে, তখন মানুষ বিক্ষোভ দেখায়, বিজেপির এক মহিলা কর্মীও প্রতিবাদ করেন এবং রাত ৮টা নাগাদ তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। পরে রূপা গঙ্গোপাধ্যায় ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাঁর মুক্তির দাবি জানালেও সকালে রূপা গঙ্গোপাধ্যায়কেও গ্রেফতার করা হয়। মূল অপরাধী এখনও অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তবে যারা একটি অপরাধের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই হল পশ্চিমবঙ্গের পরিস্থিতি।"
/anm-bengali/media/media_files/jEaFeB93Up57IjP7TQ7s.jpg)
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার অর্থাৎ আজ সকালে বিজেপি নেত্রী রূপা গঙ্গোপাধ্যায়কে আলিপুর পুলিশ লকআপে নিয়ে আসে কলকাতা পুলিশ। তখন তিনি বলেন, 'আমি কাউকে কষ্ট দিয়নি। আমি কারো কাজে বাধা দিয়নি। আমি ওখানে শান্তিপূর্ণভাবে বসেছিলাম যাতে যারা ছেলেটাকে খুন করেছে তাদের ধরা হয়।"
এর আগে বিজেপি নেত্রী বলেছিলেন যে তিনি বাঁশদ্রোণীতে কলকাতার বাঁশদ্রোণীতে এক্সক্যাভেটরের ধাক্কায় এক স্কুলছাত্রের মৃত্যুর ঘটনার বিরুদ্ধে বাঁশদ্রোণী থানা চত্বরে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে বসেছিলেন।