নিজস্ব সংবাদদাতা : ১২ নভেম্বর অমাবস্যা। দিপাবলীর উৎসবের দ্বিতীয় দিন হল ভূত চতুর্দশী। মনে করা হয়,এদিন বাড়ির চারপাশে অতৃপ্ত আত্মারা ঘুরে বেড়ায়। তাই প্রদীপ জ্বালিয়ে বাড়ির চারিপাশ আলোকিত করে রাখা হয়। কিন্তু জানেন কি, প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের নেপথ্যে রয়েছে এক পৌরাণিক কাহিনীর? জড়িয়ে রয়েছেন শ্রীকৃষ্ণও। পুরাণ মতে, সত্যভামার পরামর্শে মহারথী শ্রীকৃষ্ণ নরকাসুরকে বধ করেন। দ্বারকায় শুরু হয় খুশির উৎসব। দ্বারকাবাসীরা সারারাত প্রদীপ জ্বালিয়ে কৃষ্ণের মঙ্গলকামনা এবং জয়ের আনন্দ উপভোগ করেন। যার জন্য ভূত চতুর্দশী নরক চতুর্দশী নামেও খ্যাত।বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা অনুসারে, এই সময় ঋতু পরিবর্তনের জন্য শরীর খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং ১৪ প্রদীপ জ্বালানো হয় কারণ এই সময় শ্যামাপোকার উপদ্রব হয়, তা থেকে মুক্তি পেতেই জ্বালানো হয় প্রদীপ।