চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠন
১৯৩০ সালের ১৮ এপ্রিল চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল করেছিলেন মাস্টারদা সূর্য সেন। সূর্য সেন ছাড়াও এই দলে ছিলেন গণেশ ঘোষ, লোকনাথ বল, নির্মল সেন, অনন্ত সিং,অপূর্ব সেন, অম্বিকা চক্রবর্তী, নরেশ রায়, ত্রিপুরা সেনগুপ্ত, বিধুভূষণ ভট্টাচার্য, শশাঙ্কশেখর দত্ত, অর্ধেন্দু দস্তিদার, হরিগোপাল বল, প্রভাসচন্দ্র বল, তারকেশ্বর দস্তিদার, মতিলাল কানুনগো, জীবন ঘোষাল, আনন্দ গুপ্ত, নির্মল লালা, জিতেন দাসগুপ্ত, মধুসূদন দত্ত, পুলিনচন্দ্র ঘোষ, সুবোধ দে, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার এবং কল্পনা দত্ত। এদের সাথে সুবোধ রায় নামক ১৪ বছরের এক বালকও ছিলেন।
অলিন্দ যুদ্ধ
১৮৩০ খৃষ্টাব্দে ৮ ই ডিসেম্বর বিনয়, বাদল, দীনেশ বেঙ্গল ভলিনটিয়ার্সের তিন বিপ্লবী যুবক। এনারা রাইটার্স বিল্ডিং এ জেনারেল সিম্পসন কে হত্যা করার পরে রাইটার্স বিল্ডিং এর বারান্দা বা অলিন্দে ইংরেজ পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে গুলি বিনিময় করেন। একেই অলিন্দ যুদ্ধ বলা হয়।
ক্ষুদিরামের ফাঁসি
বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসু, তার সহযোদ্ধা প্রফুল্ল চাকির সঙ্গে মিলে ব্রিটিশ ম্যাজিস্ট্রেট কিংসফোর্ডকে বোমা মেরে হত্যার পরিকল্পনা করেন। তবে তিনি ব্যর্থ হন। তার বদলে দুজন ব্রিটিশ মহিলার মৃত্যু হয়। যারা ছিলেন মিসেস কেনেডি ও তার কন্যা। এই কারণে মাত্র ১৮ বছর বয়সেই তাঁকে ফাঁসির সাজা শোনানো হয়।
নীল বিদ্রোহ
নীল বিদ্রোহ শুরু হয়েছিল ১৮৫৯ সালে। এই বিদ্রোহের কারণ হল কৃষকদের জমি কেড়ে নিয়ে তাতে জোরপূূর্বক নীলের চাষ করানো হয়েছে। যার ফলে কৃষকদের জমি নষ্ট হয়েছে।
অনুশীলন সমিতি
অনুশীলন সমিতি ছিল একটি ভারতীয় ফিটনেস ক্লাব, যা আসলে ব্রিটিশ বিরোধী বিপ্লবীদের জন্য একটি আন্ডারগ্রাউন্ড সোসাইটি হিসাবে ব্যবহৃত হত। সংগঠনটি বাংলায় স্থানীয় যুব গোষ্ঠীর মধ্যে এক সুদৃঢ় সত্তাকে গঠন করতে সাহায্য করেছিল।