নিজস্ব সংবাদদাতা: ঘূর্ণিঝড়ের জেরে ওড়িশার উপকূল জুড়ে কঠোর নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে। আতঙ্কে রয়েছেন পর্যটকরা সময়ের আগে হোটেল ছাড়তে শুরু করেছেন। ওড়িশা প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, ২৩ থেকে ২৫ তারিখ ১৪টি জেলায় সব স্কুল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পুরী সমুদ্র সৈকতের আশেপাশে যাঁরা থাকেন, তাঁদের অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
২০১৯-এর ফণী স্মৃতি উস্কে দিয়ে এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় দানা। ইতিমধ্যে পুরীতে মেঘলা আকাশের সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া বইতে শুরু করেছে। যত সময় যাচ্ছে উত্তাল হচ্ছে পুরীর সমুদ্র। পর্যটকদের মধ্যে আতঙ্ক বাড়ছে।তাঁরা ইতিমধ্যে সময়ের আগে হোটেল ছাড়তে শুরু করেছেন। স্থানীয় প্রশাসনের তরফেও সৈকত ফাঁকা করে দেওয়ার মাইকিং শুরু করেছে। দুর্ঘটনা এড়াতে লাইফগার্ডের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি করা হয়েছে পুরীতে।
সবে মাত্র দুর্গাপুজো কেটেছে। সামনেই কালীপুজো। এই ছুটির সময় পুরীর সমুদ্র সৈকত জমজমাট থাকে। প্রতিবছর এই সময় হোটেল পেতে পর্যটকদের বেগ পেতে হয়। কিন্তু পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয়ে গেছে, যে হোটেল ছাড়তে কার্যত বাধ্য হচ্ছেন পর্যটকরা।