রোবটের প্রেমে হাবুডুবু ! প্রকাশ্যে কৃতি-শাহিদের লাভ স্টোরি

ভালোবাসার মাসে মুক্তি পেতে চলেছে এক অসম্ভব লাভ স্টোরি।

author-image
Adrita
New Update
ফ

ফাইল ছবি

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ ভালোবাসার মরশুম, থুড়ি ভালোবাসার মাস আসতে আর মাত্র কয়েকদিন বাকি। কয়েকদিন বাকি ভ্যালেন্টাইন্স ডের। আর ঠিক তখনই মুক্তি পেতে চলেছে এক অসম্ভব লাভ স্টোরির এক অনবদ্য সিনেমা, তেরি বাতো ম্যায় অ্যায়সা উলঝা জিয়া। শাহিদ কাপুর এবং কৃতি শ্যানন অভিনীত এই ছবিটির ট্রেলার প্রকাশ্যে এল।

পোস্টারে নিখুঁত সৃজনশীলতায় রয়েছে একটি রোবটের ইমোজি। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই নিয়েই হইচই শুরু করেছেন অনুরাগীরা। একজন ব্যবহারকারী প্রশ্ন তুলেছেন, "এই রোবোটিক ভালবাসার সঙ্গে ভারতীয় দর্শক কী মানিয়ে নিতে পারবেন?" তবে বেশিরভাগ অনুরাগীরাই মজেছেন পোস্টারে নতুন জুটির রসায়নে। একজন অনুরাগী লিখেছেন, #শাহরীতি জুটির কেমিস্ট্রি আগুন লাগিয়েছে। এই ছবিতে অভিনয় করবেন ধর্মেন্দ্র ও ডিম্পল কাপাডিয়া। পরিচালনার দায়িত্ব সামলেছেন অমিত যোশী ও আরাধনা শাহ।

১০ জানুয়ারি, "তেরি বাতোঁ মে অ্যাইসা উলঝা জিয়া"র নতুন পোস্টারে অভিনেত্রী শেয়ার করেছেন ইনস্টাগ্রামে। পোস্টারের ব্যাকগ্রাউন্ডে বাজছে জনপ্রিয় গান। পোস্টের ক্যাপশনে কৃতি লেখেন, “এই ভ্যালেন্টাইনস সপ্তাহে, একটি অসম্ভব প্রেমের গল্পের অভিজ্ঞতা! ম্যাডক ফিল্মসের প্রযোজনায়।"

তেরি বাতো ম্যায় অ্যায়সা উলঝা জিয়ার ট্রেলার ১৮ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার মুক্তি পেল। সেখানেই দেখা যাচ্ছে কৃতির প্রেমে এবং কাজে মুগ্ধ হয়ে যান শাহিদ কাপুর। প্রেমে পড়তেও সময় লাগেনি তাঁদের বেশি। কাছে আসতেও না। পরিবারকে জানাতে তাঁরাও মেনে নেন এই সম্পর্ক। কিন্তু মেয়েটির কিছু উদ্ভট কান্ডকারখানা সকলেরই বেশ নজরে পড়েছিল, কিন্তু তাঁরা ভেবেছেন এই মেয়ে বিদেশি তাই হয়তো এমন। কিন্তু একটা সময় শাহিদ দেখেন কৃতি আর নড়ছেন না, মৃত। তখন তাঁর এক আত্মীয় জানান যে ও রোবট। মৃত না। চার্জ ফুরিয়ে গিয়েছে। এই সত্যি জানার পরও শাহিদ তাঁকে ছাড়তে পারেন না। এমন অবস্থায় দাঁড়িয়ে তাঁদের সম্পর্কের কী হয় সেটা নিয়েই এই ছবি। 

এই ছবিটি আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পেতে চলেছে ভ্যালেন্টাইন্স ডের ঠিক আগে। এই ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় থাকবেন শাহিদ কাপুর, কৃতি শ্যানন। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় আছেন ডিম্পল কাপাডিয়া, ধর্মেন্দ্র, প্রমুখ। ছবিটির পরিচালনা করেছেন অমিত যোশী এবং আরাধনা শাহ। ছবিটির প্রযোজনা করেছেন লক্ষ্মণ উটেকর, জ্যোতি দেশপাণ্ডে, দীনেশ বিজন।