পদ্মার পাড়ে বসে কবিতা লিখবেন! মুর্শিদাবাস ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রীকে তীব্র কটাক্ষ অধীর রঞ্জন চৌধুরীর
ওয়াকফ আইন বিরোধী হিংসার ঘটনায় বিচারবিভাগীয় তদন্তের দাবি তুললেন মহম্মদ সেলিম
হাঁড়িতে ভাত ফুটছিল, তখনই হামলা... মালদার ত্রাণ শিবিরে আতঙ্কে দিন কাটছে বেতবনা গ্রামের বাসিন্দাদের
রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হোক পশ্চিমবঙ্গে ! এবার মুর্শিদাবাদ হিংসার ঘটনায় গর্জে উঠলেন হেভিওয়েট সাংসদ
ঠিক কাজ করছেন প্রধানমন্ত্রী ! এবার ওয়াকফ আইনকে সমর্থন জানালেন সৈয়দ নাসেরুদ্দিন চিশতি
পশ্চিমবঙ্গকে বাংলাদেশে পরিণত করতে চান মমতা ! এবার মমতা ব্যানার্জিকে কড়া আক্রমণ করলেন প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা
মুর্শিদাবাদ হিংসার জের ! ঘর থেকে পালিয়ে ঝাড়খণ্ডে আশ্রয় নিচ্ছেন শয়ে শয়ে মানুষ
“সব শেষ হয়ে গেল…” ! মুর্শিদাবাদ হিংসার ঘটনার কথা বলতে গিয়ে কেঁদেই ফেললেন বৃদ্ধ
সারেঙ্গা একাদশের বার পুজো অনুষ্ঠান

Big Breaking: ট্যাংরা কাণ্ডে নাবালককে জিজ্ঞাসাবাদ! উঠে এল হাড়হিম তথ্য

এদিন ট্যাংরা কাণ্ডে আক্রান্ত নাবালককে জিজ্ঞেসাবাদ করেছে পুলিশ। প্রকাশ্যে এসেছে হাড়হিম করা তথ্য! মা-কাকীকে খুন করেছিল কাকা! প্রকাশ্যে বিস্ফোরক তত্ব।

author-image
Jaita Chowdhury
আপডেট করা হয়েছে
New Update
Murder

ফাইল চিত্র

নিজস্ব সংবাদদাতা: ট্যাংরার (Tangra Case) একই পরিবারের দুই মহিলা ও এক নাবালিকাকে খুনের পিছনে হাত রয়েছে দুই ভাইয়ের। সন্দেহ ছিল আগেই, এবার একপ্রকার নিশ্চিত হল তদন্তকারীরা। সেই তত্বেই কার্যত সিলমোহর দিল জখম নাবালকের।

এদিন রাজ্যের শিশু সুরক্ষা কমিশনের উপদেষ্টা অনন্যা চক্রবর্তীকে জানিয়েছে, 'মা, কাকিমা, বোনকে মেরেছে কাকা। পায়েস খাওয়ানোর পর বেঁচে যাই। তখন কাকা বালিশ চাপা দিয়ে আমাকেও মারতে চেয়েছিল। যোগ ব্যায়াম করতাম বলে কাবু করতে পারেনি। কাকার হাত থেকে বাঁচতে মরে যাওয়ার ভান করি।' 

Murder

সে আরও জানিয়েছে, মাস দু-তিন আগেই সে জানতে পারে তাঁদের পারিবারিক ব্যবসায় মন্দা দেখা দিয়েছে। সে ভেবেছিল,  দাবার টুর্নামেন্ট খেলে পরিবারের এই চরম অর্থনৈতিক সংকটে পাশে দাঁড়াবে। তার আগেই বড়রা আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে। 
 
নাবালক জানিয়েছে, ঘটনার ২ দিন আগে বাড়ির বড়রা সপরিবারে আত্মহত্যার কথা বলছিল। তখনই সে টের পায়, বড় কিছু ঘটতে চলেছে। পায়েস খেয়ে কিছু না হওয়ায়, সকলে মিলে ছাদ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার পরিকল্পনা করে। কিন্তু মা-কাকিমা রাজি হন না। তখন কাকাই ২ জনকে খুন করে। 

উল্লেখ্য, এখনও পর্যন্ত পরিবারের কেউ নাবালকের দায়িত্ব নিতে চাননি। এখনও পর্যন্ত এনআরএস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সে। কিশোরকে হোমে পাঠাতে চায় না কমিশন। তার দায়িত্ব নিতে প্রসূনের শ্বশুর-শাশুড়িকে রাজি করানোর চেষ্টা হবে বলে কমিশন জানিয়েছে। দুই ভাই প্রণয় ও প্রসূন দে-র সর্বোচ্চ শাস্তিরও দাবি জানিয়েছে রাজ্য শিশু অধিকার সুরক্ষা কমিশন।                                                

Hooghly Murder
ফাইল চিত্র