শরীরচর্চা করেও অমিল সুঠাম গঠন! কোথায় থাকছে খামতি ?

লাগাতার ঘুম কম হতে থাকলে তার প্রভাব পড়বে প্রতিদিনের জীবনেও। বিগড়ে যাবে স্বাস্থ্য, হতে পারে একাধিক সমস্যাও।

সূর্যের আলো

সকাল সকাল সূর্যের আলোতে কিছুক্ষণ দাঁড়ালে শারীরিক উপকার মেলে। যা শরীরে ভিটামিন D তৈরিতে সহায়ক। তেমন সারাদিনের কাজের এনার্জি পাওয়া যায়। একইসঙ্গে রাতে ঘুমও হতে পারে পর্যাপ্ত।

শরীরচর্চা

নিয়মিত শরীরচর্চা খুব প্রয়োজন। জিম করা ছাড়াও হাঁটা, সাইকেলিং, যোগাসন করা যায় নিয়মিত। অন্তত ৩০ মিনিট এই সাধারণ শরীরচর্চাগুলি করা যেতে পারে। এতে টেনশন, স্ট্রেস কমে যেতে পারে। ফলে রাতে নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানো সম্ভব।

মননশীলতা

মননশীলতা হল কোনও মুহূর্তে আপনি কী অনুভব করছেন এবং সেই সম্পর্কে কতটা গভীর সচেতনতা গড়ে উঠছে আপনার মধ্যে। এই সময় চারপাশের হইচইও কানে ঢোকে না আপনার, বরং নিজের উপর মনোনিবেশ করেন সম্পূর্ণ ভাবে।

ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস থেকে দূরে

রাতে ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা আগে ফোন, ল্যাপটপ সহ যে কোনও স্ক্রিন দেখা কমাতে হবে। স্ক্রিনের নীল আলো শরীরের মেলাটোনিন উৎপাদনে ব্যাঘাত ঘটায়। যা ঘুম হতে সহায়ক। তাই ঘুমাতে যাওয়ার সময় নির্দিষ্ট রাখতে হবে। এমনভাবে রুটিন সাজাতে হবে যাতে ওই সময়ের এক ঘণ্টা আগে ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস থেকে নিজেকে দূরে রাখতে পারেন।