অ্যাথেরোসক্লেরোসিসে হার্টের ধমনীর উপর এবং ভিতরে ফ্যাট ও কোলেস্টেরল জমতে থাকে। এই দুটি উপাদান ধমনীর ভিতর রক্ত চলাচলের পথ সঙ্কুচিত করে দেয়। যার ফলে হার্ট অ্যাটাক ও হার্ট ফেলের আশঙ্কা বেড়ে যায়।
অ্যাথেরোসক্লেরোসিসে হার্টের ধমনীর উপর এবং ভিতরে ফ্যাট ও কোলেস্টেরল জমতে থাকে। এই দুটি উপাদান ধমনীর ভিতর রক্ত চলাচলের পথ সঙ্কুচিত করে দেয়। যার ফলে হার্ট অ্যাটাক ও হার্ট ফেলের আশঙ্কা বেড়ে যায়।
প্রোটিন হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। এটি পেশি গঠনে সাহায্য করে। শরীরের গঠনমূলক একক হল প্রোটিন। তবে রোজকার খাবারের মধ্যে ২২ শতাংশের বেশি প্রোটিন থাকা ঠিক নয়। এতে হার্টেরই বিপদ হতে পারে। এর কারণও ব্যাখ্যা করেন গবেষকরা। আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কিছু কোশও প্রোটিন দিয়ে তৈরি। ২২ শতাংশের বেশি মাত্রায় প্রোটিন শরীরে গেলে সেই কোশগুলি সক্রিয় হয়ে ওঠে। তাদের অতিসক্রিয়তার কারণে হার্টের বিপদ বাড়তে থাকে। কারণ ওই কোশগুলিই হার্টের ধমনীতে প্লাক গড়ে তুলতে থাকে।
প্রোটিনের পাশাপাশি লিউসিন নামের একটি অ্যামাইনো অ্যাসিডের খোঁজ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। দেখা গিয়েছে, এই অ্যামাইনো অ্যাসিড হার্টের হার্টে ব্লকেজ তৈরির বিভিন্ন পথগুলিকে উসকে দেয়। যার ফলে ধমনী শক্ত, কঠিন হয়ে যেতে থাকে।
মেটাবলিক হার ঠিক রাখতে অনেকে প্রোটিন খান। এটি কোনও সমাধান নয়। এতে হার্টের ধমনীর ক্ষতির আশঙ্কা বাড়ে। সম্প্রতি এই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে নেচার মেটাবলিজম জার্নালে। এই গবেষণা নতুন করে ডায়েট নিয়ে ভাবতে বাধ্য করবে বলেই আশা করছেন তাঁরা। কারণ এভাবে শরীরের ভাল করতে গিয়ে অনেকেই বিপদ ডেকে আনছেন।
{{ primary_category.name }}