নিজস্ব সংবাদদাতাঃ মেঘ দাঁড়ালেও কৃপণ বৃষ্টি। ঘোর বর্ষার মৌসুমে আমন ধান চাষ নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন চাষীরা। সেচের অভাবে বিঘার পর বিঘা জমি করছে খাঁ খাঁ। তাই চাষীদের সেচের জলের সুবিধার্থে পাঞ্চেত এবং মাইথন জলাধার থেকে জল এসে পৌঁছায় দুর্গাপুরের দামোদরে।
আজ দামোদর থেকে ডান এবং বাম সেচখাল অর্থাৎ বর্ধমান ও বাঁকুড়া সেচ ক্যানেলে শুরু হল জল ছাড়া।সেচ দফতরের আধিকারিক তথা এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার সঞ্জয় মজুমদার জানিয়েছেন, শনিবার থেকে সেচ ক্যানেলে জল ছাড়া শুরু হয়েছে।আজ প্রাথমিক পর্যায়ে ১ লক্ষ ৩০ হাজার একর ফিট জল ছাড়া হবে। টানা১২ থেকে ১৫ দিন ধরে এই জল ছাড়ার প্রক্রিয়া চলবে।
সেচের অভাবে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তের পাশাপাশি আমন ধানের ঘাঁটি পূর্ব বর্ধমান আর পশ্চিম বর্ধমানের কাঁকসায়ও দেখা যাচ্ছে একই চিত্র। এই সেচের জল দেওয়ার ফলে পশ্চিম বর্ধমানের একাংশ, পূর্ব বর্ধমান ও হুগলি সহ বাকুড়ার চাষীদের চাষাবাদে সুবিধা হবে।