বাহন সমেত চন্দ্রযানে বিশ্বকর্মা! এবার পুজোয় নতুন চমক
প্রতিবছর ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা পুজো হলেো এবছর পুজোর দিন ১৮ সেপ্টেম্বর। দাসপুরের মৃৎশিল্পীর হাত ধরে চন্দ্রযানে এবার বিশ্বকর্মা। অভিনব থিম মন কেড়েছে সকলের।
নিজস্ব প্রতিনিধি, দাসপুর : চলতি বছরের ১৪ জুলাই শ্রীহরিকোটা থেকে সফলভাবে চাঁদে পাড়ি দিয়ে ছিল ইসরোর চন্দ্রযান-৩,সফল ভাবে চাঁদের মাটি ছুঁয়েছিল ২৩ শে আগস্ট।ভারত প্রথম দেশ যারা চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফল অবতরণ করে।ভারতীয় বিজ্ঞানীদের সেই সাফল্যর ছবি তুলে ধরে তাক লাগালো পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুরের বাসিন্দা মৃৎশিল্পী দীপক মাইতি। স্পষ্ট ভাষায় কথা বলতে পারে না মৃৎশিল্পী দীপক,মুখে সমস্যা থাকায়। কিন্তু কাজে দক্ষতায় বরাবরই চমক রাখে দীপক।রবিবার বিশ্বকর্মা পুজো, হাতে মাঝে আর একটা দিন,তার আগে বিশ্বকর্মা প্রতিমায় চন্দ্রযান-৩ র সাফল্যের দৃশ্য তুলে ধরে ইতিমধ্যে নজর কেড়েছে দাসপুরের এই মৃৎশিল্পী।মৃৎশিল্পী দীপক নিজে হাতে তৈরি করেছে বিশ্বকর্মা প্রতিমার সাথে চন্দ্রযান-৩ র হুবহু প্রতিকৃতি।পৃথিবীর উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে বিশ্বকর্মা ও তার বাহন,বিশ্বকর্মার হাতে ইসরোর LVM3-M4 রকেট,যার সফল উৎক্ষেপনের ফলে চাঁদে পাড়ি দিয়েছিল চন্দ্রযান-৩ র বিক্রম ল্যান্ডার ও রোভার প্রজ্ঞান।কাঠামোর উপর মাটি ও রং দিয়ে চন্দ্রযান-৩ র হুবহু প্রতিকৃতি ফুটিয়ে তুলেছে দীপক মাইতি,যা ইতিমধ্যে নজর কেড়েছে দাসপুরবাসীর।ভারতীয় বিজ্ঞানী গবেষণা সংস্থা ইসরোর চন্দ্রযান-৩ র সফল উৎক্ষেপণ ও চাঁদের মাটিতে সফল অবতরণের দৃশ্য দেখে তা থেকে উদ্ভুদ্ধ হয়েই বিশ্বকর্মা পুজোয় প্রতিমার সাথে চন্দ্রযান-৩ র সাফল্য তুলে ধরার চিন্তাভাবনা এমনটাই জানান মৃৎশিল্পী দীপক মাইতি।