বাংলাদেশ থেকে কয়েকদিন আগেই ভারতবর্ষে অনুপ্রবেশ ঘটায় তাঁরা। শুধু তাই নয়, নিজের ঠাঁই তৈরির পর অন্য অনুপ্রবেশকারীদেরও জাল পরিচয়পত্র তৈরিতে সাহায্য করত। স্থানীয়দের দাবি, পেশায় অটোচালক হলেও নুরুলের জীবন যাত্রা ছিল অন্যরকম লক্ষাধিক টাকার আইফোন ব্যবহার করত সে।
আর তাই নিয়েই স্থানীয় ও পরিচিতদের সন্দেহ হয়। এর মধ্যে বাংলাদেশের উত্তাল পরিস্থিতিতে অনুপ্রবেশকারীদের ধরপাকড় শুরু হলে উল্লিখিত দুজনের গতিবিধির উপরও পুলিশ নজর রাখতে শুরু করে। অবশেষে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
সূত্রের খবর, দত্তপুকুর থেকে গ্রেফতার হওয়া এই দুই বাংলাদেশিকে নথি তৈরি করে দিয়েছিল সমীর দাস। এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে এসেছে পুলিশ। এর। আর সেই কারণে রফিকুল ওরফে নারায়ণ অধিকারীকে নিজেদের হেফাজতে চেয়ে আবেদন জানাতে পারে বারাসাত থানার পুলিশ।