BREAKING: যুদ্ধবিরতির পর আজ হবে ভারত-পাকিস্তান ডিজিএমও (DGMO)-র সেকেন্ড রাউন্ডের বৈঠক ! থাকবে একাধিক দাবি
BREAKING: ফের গাজায় এয়ার স্ট্রাইক করলো ইসরায়েল ! নিহত ৬
BREAKING: ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিরতিকে স্বাগত জানালো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র !
BREAKING: এবার ইউক্রেনের ওডেসায় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো রাশিয়া !
BREAKING: পুতিনের সঙ্গেই হবে আলোচনা ! নিজের অবস্থানে কড়া জেলেনস্কি
BREAKING: ইউক্রেনের দোনেৎস্ক অঞ্চলে রুশ হামলায় আহত ৬ !
BREAKING: রুশ হামলায় ইউক্রেনের নেচভলোদিভকায় নিহত ৩ !
‘প্রধানমন্ত্রী সেনাদের মনোবল বাড়ালেন, এটি সত্যিই প্রশংসনীয়!’
'সশস্ত্র বাহিনীকে নিয়ে দেশ গর্বিত, তাই তাঁদের জন্যেই এই তিরঙ্গা যাত্রা'

শাসক দলের কর্মী, অথচ তারপরও পেলেন না আবাসের বাড়ি!

শুধু তাই নয় বার্ধক্য ভাতা, ব্রাহ্মণ ভাতা কিছুই মেলেনি তার।

author-image
Atreyee Chowdhury Sanyal
New Update
w35thj

File Picture

নিজস্ব সংবাদদাতা: তৃণমূলের জন্মলগ্ন থেকেই মাটির বাড়িতে থেকেই দলের হয়ে লড়াই করে আসছেন তিনি। তৎকালীন ক্ষমতাশালী বামফ্রন্টের বিরুদ্ধে তৃণমূলের জোড়াফুল চিহ্নের প্রার্থী হয়ে বামেদের চোখে চোখ রেখে লড়াই করেছিলেন। এমনকি বারংবার প্রাণে মেরে ফেলারও হুমকির মুখে পড়তে হয়েছিল তাঁকে। বামেদের কাছে পরাজিত হলেও তৃণমূলের হাত আজও শক্তপোক্ত করে ধরে রেখেছেন তিনি। 

কিন্তু তাঁর একটাই আক্ষেপ দলের জন্মলগ্ন থেকে জোড়া ফুলের ঝান্ডা কাঁধে নিয়ে দল করলেও তিনি ওই দলেরই গঠিত সরকারের সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত রয়েছেন। বাংলা আবাস যোজনা কিংবা বার্ধক্য ভাতা কোনটাই পাননি ৬৩ বছর বয়সের পূর্ব মেদিনীপুরের শহীদ মাতঙ্গিনী ব্লকের পাকুড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা বাসুদেব ব্যানার্জী। ভাঙাচোরা ছোট্ট মাটির বাড়িতেই বৃদ্ধ বয়সে স্বামী স্ত্রীর জীবন কাটছে, মাথার উপর বাঁশের দেওয়া মাটির ছাদ প্রায় ভেঙে পড়েছে, টালির চালের টালি ভেঙে বৃষ্টির জল পড়ে বাড়ির মধ্যে, আবাস যোজনার বাড়ি তো দূরের কথা একটা ত্রিপল পর্যন্ত পাননি কোনদিন এমনটাই অভিযোগ তার। 

wweerfg

ঝড়-বৃষ্টি কিংবা কনকনে ঠান্ডায় ওই স্যাঁতস্যাঁতে বাড়িটাই তাদের আশ্রয়স্থল। তেমন কোন রোজগার নেই। ধার দেনা করে দুই মেয়েকে কোনরকম বিয়ে দিয়েছেন। ঋণের বোঝা মাথার উপর রয়েছে তার, আর্থিক সামর্থ্য না থাকায় তাঁর পাকাপোক্ত বাড়ি করার ক্ষমতা নেই, যার ফলে সরকারি বাংলা আবাস যোজনার জন্য বিভিন্ন দপ্তরে তাকে যেতে হয়েছে। দুয়ারে সরকার ব্লক প্রশাসন ডিএম অফিস থেকে শুরু করে বিভিন্ন জায়গায় আবেদন করেও আবাস যোজনার বাড়িটুকু মেলেনি। 

শুধু তাই নয় বার্ধক্য ভাতা, ব্রাহ্মণ ভাতা কিছুই মেলেনি তার। বর্ষার সময় হাঁটু কাদা জল পেরিয়ে অনেকটা দূরেই ত্রিপল খাটানো বাথরুমে যেতে হয় তাদের। তাদের একটাই আবেদন শেষ বয়সে যেন তাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই যেন একটু পাকাপোক্ত হয়। সুষ্ঠুভাবে যেন বসবাস করতে পারেন বাসুদেব বাবুর পরিবার।

ttuhjol