নিজস্ব প্রতিবেদন : বাঁশদ্রোণী এলাকায় মহালয়ার সকালে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় নবম শ্রেণির এক ছাত্রের মৃত্যু ঘিরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয় একটি পে লোডার দুর্ঘটনাবশত ছাত্রটিকে ধাক্কা দিলে এই প্রাণহানি ঘটে। ঘটনার পর থেকেই প্রতিবাদ শুরু হয় এবং এলাকার মানুষ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দফায় দফায় বিক্ষোভ করেন।
বিক্ষোভকারীদের তাণ্ডবের কারণে পরিস্থিতি রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পুলিশকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হলেও, তারা যখন পরিস্থিতি সামাল দিতে যায়, তখন উত্তেজিত জনতা পাটুলি থানার ওসির প্রতি কাদা ছোঁড়েন। পুলিশের কর্মীদের কলার ধরে হুঁশিয়ারি দেন তারা। স্থানীয় এক ব্যক্তি, যিনি নিজেকে বিজেপি কর্মী হিসেবে পরিচয় দেন, তিনি সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে পুলিশ অফিসারদের উদ্ধার করতে এগিয়ে আসেন, যদিও তিনি এলাকায় তৃণমূলের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত।
স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন এলাকাবাসীরা। তাদের দাবি, স্থানীয় নেতৃত্বের অব্যবস্থাপনার কারণে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় চারটি এফআইআর দায়ের হয়েছে এবং পুলিশ পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে। তবে, এখনও ঘাতক পে লোডারের চালকের খোঁজ চলছে।
এ ঘটনার প্রেক্ষিতে বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদার মন্তব্য করেন, "JCB চালাচ্ছিলেন সে আসল চালক নয়," যা পরিস্থিতির জটিলতা আরও বাড়ায়। স্থানীয় জনগণের মধ্যে এই ধরনের দুর্ঘটনার জন্য দোষারোপ ও ক্ষোভ বেড়ে যাওয়ার ফলে প্রশাসনের প্রতি অভিযোগের ঝড় উঠছে। ঘটনার সঠিক তদন্তের দাবি তুলছেন তাঁরা, যাতে ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা এড়ানো যায়।
'JCB যে চালাচ্ছিলেন সে আসল চালক নয়', বাঁশদ্রোণী ঘটনায় বিস্ফোরক মন্তব্য সুকান্তর
বাঁশদ্রোণীতে মহালয়ার সকালে পে লোডারের ধাক্কায় নবম শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যু ঘটে। এ ঘটনায় স্থানীয়দের বিক্ষোভের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে, পুলিশ ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরিস্থিতি জটিল হয়ে ওঠে।
Follow Us
নিজস্ব প্রতিবেদন : বাঁশদ্রোণী এলাকায় মহালয়ার সকালে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় নবম শ্রেণির এক ছাত্রের মৃত্যু ঘিরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয় একটি পে লোডার দুর্ঘটনাবশত ছাত্রটিকে ধাক্কা দিলে এই প্রাণহানি ঘটে। ঘটনার পর থেকেই প্রতিবাদ শুরু হয় এবং এলাকার মানুষ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দফায় দফায় বিক্ষোভ করেন।
বিক্ষোভকারীদের তাণ্ডবের কারণে পরিস্থিতি রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পুলিশকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হলেও, তারা যখন পরিস্থিতি সামাল দিতে যায়, তখন উত্তেজিত জনতা পাটুলি থানার ওসির প্রতি কাদা ছোঁড়েন। পুলিশের কর্মীদের কলার ধরে হুঁশিয়ারি দেন তারা। স্থানীয় এক ব্যক্তি, যিনি নিজেকে বিজেপি কর্মী হিসেবে পরিচয় দেন, তিনি সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে পুলিশ অফিসারদের উদ্ধার করতে এগিয়ে আসেন, যদিও তিনি এলাকায় তৃণমূলের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত।
স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন এলাকাবাসীরা। তাদের দাবি, স্থানীয় নেতৃত্বের অব্যবস্থাপনার কারণে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় চারটি এফআইআর দায়ের হয়েছে এবং পুলিশ পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে। তবে, এখনও ঘাতক পে লোডারের চালকের খোঁজ চলছে।
এ ঘটনার প্রেক্ষিতে বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদার মন্তব্য করেন, "JCB চালাচ্ছিলেন সে আসল চালক নয়," যা পরিস্থিতির জটিলতা আরও বাড়ায়। স্থানীয় জনগণের মধ্যে এই ধরনের দুর্ঘটনার জন্য দোষারোপ ও ক্ষোভ বেড়ে যাওয়ার ফলে প্রশাসনের প্রতি অভিযোগের ঝড় উঠছে। ঘটনার সঠিক তদন্তের দাবি তুলছেন তাঁরা, যাতে ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা এড়ানো যায়।