ঘূর্ণিঝড়ের ঝুঁকির মধ্যে কলকাতায় নগর পরিকল্পনার ভবিষ্যত

কলকাতার ভবিষ্যত সক্রিয় শহুরে পরিকল্পনার উপর নির্ভর করে। বর্তমান দুর্বলতাগুলি মোকাবেলা করে, শহর ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব কমাতে পারে। নিরাপদ কলকাতার জন্য সরকার, বিশেষজ্ঞ এবং বাসিন্দাদের মধ্যে সহযোগিতা অপরিহার্য।

author-image
Adrita
New Update
ফ

ফাইল ছবি

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ ঐতিহ্যবাহী কলকাতা, ঘন ঘন ঘূর্ণিঝড়ের হুমকির সম্মুখীন। এই চ্যালেঞ্জগুলির সাথে খাপ খাওয়াতে শহুরে পরিকল্পনা করতে হবে। ২০২০ সালে আম্ফানের মতো ঘূর্ণিঝড় বিপুল ক্ষতি করেছিল। এই ধরণের ঘটনার মুখোমুখি হতে শহরের অবকাঠামো উন্নত করার প্রয়োজন।

বর্তমান চ্যালেঞ্জঃ কলকাতার অনেক এলাকা ঘূর্ণিঝড়ের সময় বন্যায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়। দুর্বল ড্রেনেজ ব্যবস্থা সমস্যাটিকে আরও জটিল করে তোলে। ভবনগুলি প্রায়শই ঘূর্ণিঝড় প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্যের অভাব বোধ করে। এই সমস্যাগুলি আরও ভাল পরিকল্পনা এবং নির্মাণ পদ্ধতির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।

প্রস্তাবিত সমাধানঃ বিশেষজ্ঞরা ড্রেনেজ ব্যবস্থা উন্নত করার এবং নির্মাণে স্থিতিস্থাপক উপকরণ ব্যবহার করার পরামর্শ দেন। সবুজ স্থান অতিরিক্ত বৃষ্টির পানি শোষণ করতে সাহায্য করতে পারে। কর্তৃপক্ষের উচিত ঘূর্ণিঝড়ের সময় নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কঠোর বিল্ডিং কোড প্রয়োগ করা।

সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণঃ শহুরে পরিকল্পনায় বাসিন্দারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সম্প্রদায় সচেতনতা কর্মসূচি ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি সম্পর্কে জনগণকে শিক্ষিত করতে পারে। কার্যকর পরিকল্পনা এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাস্তবায়নের জন্য স্থানীয় অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ভবিষ্যতের সম্ভাবনাঃ কলকাতার ভবিষ্যত সক্রিয় শহুরে পরিকল্পনার উপর নির্ভর করে। বর্তমান দুর্বলতাগুলি মোকাবেলা করে, শহর ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব কমাতে পারে। নিরাপদ কলকাতার জন্য সরকার, বিশেষজ্ঞ এবং বাসিন্দাদের মধ্যে সহযোগিতা অপরিহার্য।