BREAKING : ১৫ই মে পর্যন্ত গুজরাটে নিষিদ্ধ করা হল আতশবাজি ও ড্রোন !
BREAKING : অপারেশন সিঁদুর নিয়ে বড় কোনও ঘোষণা ? ফের প্রেস ব্রিফিং আজ বিকেল ৫টা ৩০মিনিটে
ভারত পাকিস্তান উত্তেজনায় পাঞ্জাব জুড়ে আতঙ্কের পরিবেশ! নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস মজুদ করতে শুরু করেছে স্থানীয়রা
কেন ভারতের ড্রোন হামলা থেকে নিজেদের রক্ষা করল না পাকিস্তান! পাক প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর আজব যুক্তিতে হেসে ফেটে পড়ল বিশ্ব
হাতে অর্থ নেই! IMF-এর কাছে ১.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেলআউট প্যাকেজের আবেদন পাকিস্তানের
আইপিএল আপাতত বন্ধ, জানালো বিসিসিআই
ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা চরমে! নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের ঘাটতির সম্ভাবনা নেই বলে আশ্বাস সরকারের
ক্রোধের আগুনে ফুটছে সারা দেশ! তার মধ্যেই যুদ্ধ থামাতে বললেন কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী
উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে সাম্বা সেক্টরের সীমান্তবর্তী এলাকা! রাত থেকে এখনও পর্যন্ত গুলির লড়াই অব্যাহত

ভালোবাসা ও মানবতার মিলন! সামাজিক বার্তা দিয়ে নবদম্পতির বিবাহ অনুষ্ঠান

কি কি বার্তা ছিল এই বিয়েতে?

author-image
Anusmita Bhattacharya
আপডেট করা হয়েছে
New Update
WhatsApp Image 2025-03-13 at 11.56.13 AM

নিজস্ব প্রতিনিধি, পশ্চিম মেদিনীপুর: বিবাহ অনুষ্ঠানে সামাজিক বার্তা দিয়ে মিলন হলো দুটি হৃদয়ের। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পিংলা ব্লকের ধনেশ্বরপুর এলাকার বাসিন্দা দুর্গাপদ মাইতির পুত্র সৌরভ মাইতি ও সবং খরপরা গ্রামের প্রদীপ কুমার মল্লিকের একমাত্র কন্যা পায়েলের শুভ বিবাহ অনুষ্ঠানে শুধুমাত্র প্রেমের মিলন নয়, বরং সামাজিক দায়িত্ব ও মানবতার বার্তা পাঠানো হয়েছে। এই অনুষ্ঠানটি সকাল ১০টায় একটি বিশেষ সামাজিক কর্মসূচির মাধ্যমে সূচিত হয়, যেখানে বর ও কন্যার মিলনের সাথে সাথে অনুষ্ঠানের এক বিশেষ আয়োজন হিসেবে স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরের ব্যবস্থা করা হয় যাতে অতিথি ও উপস্থিতরা মানবতার সেবা করতে পারেন। পাশাপাশি, অতিথিদের চারাগাছ প্রদান করা হয় যা পৃথিবীকে চির সবুজের বার্তা পৌঁছে দেয়।

 

এছাড়াও এদিন আবাসিক মায়েদের বস্ত্র বিতরণ ও আবাসিক ছাত্রছাত্রীদের পুস্তক প্রদান এবং নব দম্পতির বাড়ির সম্মুখে ফুলের চারা লাগিয়ে গৃহ প্রবেশ- এসবই ছিল অনুষ্ঠানের অংশ। এভাবেই সকলের প্রার্থনা যাতে তাদের এই দাম্পত্য জীবন ফুলের মত সুন্দর হয়ে ওঠে এবং সামাজিক সেবার মহিমা উদযাপন করে। বরকর্তা অর্থাৎ পাত্রের পিতা দুর্গাপদ মাইতি বলেন, "এই বিবাহ অনুষ্ঠানে প্রতিটি কর্মসূচি শুধু ব্যক্তিগত আনন্দের উদযাপন নয়, বরং সমাজের দুর্বল ও অনাথদের পাশে দাঁড়ানোর এক মানবিক প্রতিজ্ঞা"। একজন প্রবীণ অভিভাবক বললেন, "প্রেম ব্যক্তিগত অনুভূতি নয়, সামাজিক দায়িত্বেরও অংশ। আমাদের এই মিলনের মাধ্যমে সমাজের সেই দুর্বল মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর বার্তা পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে"।

patro

এই বিশেষ বিবাহ অনুষ্ঠান এক অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে উঠছে, যেখানে প্রেম ও সামাজিক বার্তাই সমগ্র সমাজকে একত্রিত করে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করছে। সেই বার্তাই দিয়ে গেলেন এই নব দম্পতি।