নিজস্ব সংবাদদাতা : ঝাড়খণ্ডে বিজেপির প্রভাব ও আগাম নির্বাচনী প্রস্তুতি নিয়ে মন্তব্য করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সঞ্জয় শেঠ। তিনি বলেন, "ঝাড়খণ্ডের মানুষ গত পাঁচ বছরে দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনায় বিরক্ত। আগামী নির্বাচনে বিজেপি দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয়ী হবে।"
এছাড়া, শেঠ ঝাড়খণ্ডের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে তীব্র সমালোচনা করে বলেন, "ঝাড়খণ্ড কি ধর্মশালা, একটি শরণার্থী কেন্দ্র? এখানে বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশকারীদের ডাকা হচ্ছে।" তিনি আরও দাবি করেন যে, বিজেপি ২৪ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের সীমান্ত থেকে বের করে দেওয়ার জন্য একটি রেজোলিউশন গ্রহণ করেছে।
এদিন, শেঠের বক্তব্যের পর ঝাড়খণ্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বান্না গুপ্তার এক বিতর্কিত মন্তব্যও সামনে আসে। গুপ্তা দাবি করেন, "হিন্দুরা চরমপন্থী," এবং এটি তাদের ঐতিহ্যের অংশ। এ মন্তব্যকে শেঠ ভোটব্যাংক রাজনীতির একটি উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করেন, যার মাধ্যমে হিন্দু ধর্মের অপব্যবহার করা হচ্ছে। এই মন্তব্যগুলি ঝাড়খণ্ডের রাজনীতিতে নতুন উত্তাপ সৃষ্টি করেছে এবং আগামী নির্বাচনে রাজনৈতিক পরিবেশের দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
ভোটব্যাংক রাজনীতি নিয়ে অভিযোগ : সঞ্জয় শেঠের মন্তব্যে তুলকালাম
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সঞ্জয় শেঠ ঝাড়খণ্ডে বিজেপির নির্বাচনী সম্ভাবনা নিয়ে মন্তব্য করেছেন, পাশাপাশি বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ ও হিন্দু ধর্ম নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যে সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
Follow Us
নিজস্ব সংবাদদাতা : ঝাড়খণ্ডে বিজেপির প্রভাব ও আগাম নির্বাচনী প্রস্তুতি নিয়ে মন্তব্য করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সঞ্জয় শেঠ। তিনি বলেন, "ঝাড়খণ্ডের মানুষ গত পাঁচ বছরে দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনায় বিরক্ত। আগামী নির্বাচনে বিজেপি দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয়ী হবে।"
এছাড়া, শেঠ ঝাড়খণ্ডের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে তীব্র সমালোচনা করে বলেন, "ঝাড়খণ্ড কি ধর্মশালা, একটি শরণার্থী কেন্দ্র? এখানে বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশকারীদের ডাকা হচ্ছে।" তিনি আরও দাবি করেন যে, বিজেপি ২৪ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের সীমান্ত থেকে বের করে দেওয়ার জন্য একটি রেজোলিউশন গ্রহণ করেছে।
এদিন, শেঠের বক্তব্যের পর ঝাড়খণ্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বান্না গুপ্তার এক বিতর্কিত মন্তব্যও সামনে আসে। গুপ্তা দাবি করেন, "হিন্দুরা চরমপন্থী," এবং এটি তাদের ঐতিহ্যের অংশ। এ মন্তব্যকে শেঠ ভোটব্যাংক রাজনীতির একটি উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করেন, যার মাধ্যমে হিন্দু ধর্মের অপব্যবহার করা হচ্ছে। এই মন্তব্যগুলি ঝাড়খণ্ডের রাজনীতিতে নতুন উত্তাপ সৃষ্টি করেছে এবং আগামী নির্বাচনে রাজনৈতিক পরিবেশের দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।