মৃত্যুর ১১ দিন আগেই নিরাপত্তা চেয়ে চিঠি দিয়েছিলেন! পূর্ণিমা কান্দুর মৃত্যু ঘিরে বাড়ছে রহস্য

মৃত্যুর ১১ দিন আগে নিরাপত্তা চেয়ে রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষ আধিকারিকদের চিঠি দিয়েছিলেন পূর্ণিমা কান্দু। স্বরাষ্ট্রসচিব, ডিজি, পুরুলিয়ার পুলিশ সুপারকে চিঠি দিয়েছিলেন মৃত ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর পূর্ণিমা কান্দু।

author-image
Tamalika Chakraborty
New Update
purnima kandu

নিজস্ব সংবাদদাতা: মৃত্যুর ১১ দিন আগে নিরাপত্তা চেয়ে রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষ আধিকারিকদের চিঠি দিয়েছিলেন পূর্ণিমা কান্দু। স্বরাষ্ট্রসচিব, ডিজি, পুরুলিয়ার পুলিশ সুপারকে চিঠি দিয়েছিলেন মৃত ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর পূর্ণিমা কান্দু। তিনি জানিয়েছিলেন যে নিরাপত্তাহীনতায় তিনি ভুগছেন।  পূর্ণিমা কান্দুর পরিবার সিআইডি তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। 

কংগ্রেস নেতা তপন কান্দুর স্ত্রী পূর্ণিমা কান্দু  মৃত্যু ঘিরে  প্রথম থেকেই একাধিক প্রশ্ন উঠেছিল। পরিবারের তরফে অভিযোগ করা হয়েছিল, স্বাভাবিক মৃত্যু নয়। তাঁর দেওরপো মিঠুন কান্দু দাবি করেছিলেন, তাঁর কাকিমাকে কেউ বা কারা খুন করেছে। এবার পূর্ণিমা কান্দুর ময়নাতদন্তের রিপোর্ট ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এই কংগ্রেসের কাউন্সিলরের পেটে বিষের হদিশ পাওয়া গিয়েছিল। তবে কে বা কারা পূর্ণিমা কান্দুকে হত্যা করেছে, সেই নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। 

ঝালদা পুরসভার ১২নম্বর ওয়ার্ডের কংগ্রেস কাউন্সিলর ছিলেন পূর্ণিমা কান্দু। তাঁর স্বামীর গুলিতে মৃত্যু হয়েছিল। নবমীর রাতে আচমকা পূর্ণিমা কান্দুর মৃত্য হয়। চিকিৎসার জন্য নূন্যতম সময় পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। । গত ১১ অক্টোবর রাতে বাড়িতে কেউ ছিলেন না। বাড়ি ফিরে পূর্ণিমার সন্তানেরা দেখেন অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে রয়েছেন মা। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। চিকিৎসকরা সেখান তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। বছর ৪২-এর পূর্ণিমার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা বাড়ে। ময়নাতদন্তের ব্যবস্থা করা হয়।

 tamacha4.jpeg