নিজস্ব সংবাদদাতাঃ বাংলাদেশের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যা মামলার বিষয়ে বাংলাদেশ গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান হারুন ইয়া-রশিদ বলেন, “আমরা পশ্চিমবঙ্গ সিআইডির সহায়তায় ওই ডুপ্লেক্স ফ্ল্যাটের (খুনের জায়গা) স্যুয়ারেজ লাইন ও সেপটিক ট্যাঙ্ক খুলে সেখানে দেহ পেয়েছি। ফরেনসিক ও ডিএনএ পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে, তার পরেই কিছু বলা যাবে। ফরেনসিক ও ডিএনএ পরীক্ষার পরেই বোঝা যাবে ওটা কার মাংস।”