১৯০২ এবং ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দে শ্রী অরবিন্দ এবং ভগিনী নিবেদিতা মেদিনীপুর ভ্রমণ করেন। তা তখন কিশোর ছাত্র ক্ষুদিরাম সমস্ত বিপ্লবী আলোচনায় সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন।
নিজস্ব সংবাদদাতা : ১১ আগস্ট ফাঁসি হয়েছিল বাংলার বীর বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসুর। দিনটি সরকারিভাবে পালিত হল মেদিনীপুরে। শহীদ ক্ষুদিরাম বসুর জন্মস্থানের স্মৃতি রক্ষক মুকুল চক্রবর্তী তার স্মৃতিচারণা করেন। পরিবারের লোকেরা কেউই শেষ দেখা করতে পারেননি ক্ষুদিরামের সঙ্গে। আক্ষেপ একটাই। ভিটে মাটিতে একটা ঘরে ক্ষুদিরাম বসুর ছবিতে মালা দেওয়া হলেও আজ তার বড় মূর্তি স্থাপিত হয়েছে। ২০১১ সালে সরকার বদলের পর সরকারিভাবে পালিত হয়ে আসছে দিনটি।