নিজস্ব সংবাদদাতা : ইন্ডিয়া ইকোনমিক কনক্লেভ (আইইসি) ২০২৪-এ একটি একচেটিয়া কথোপকথনে, ভারতের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূদ, উপাসনার স্থান আইন এবং এর প্রভাব নিয়ে চলমান বিতর্কের বিষয়ে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, "আমার সহকর্মীরা, যাদের আমি বেঞ্চে সম্মান করি, তারা বর্তমানে কী করছেন, তা আমি প্রাক-বিচার করতে চাই না। আমি মন্তব্য করতে চাই না। তারা কী করছেন বা কীভাবে করছেন, তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া যাক। আজ তারা একটি অন্তর্বর্তী আদেশ দিয়েছে এবং বিষয়টি চার সপ্তাহ পরে আসবে। তখন একটি পদ্ধতিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে যা সংবিধানের স্বার্থে সবচেয়ে ভালো হবে।"
/anm-bengali/media/media_files/zb2SC5X9PG7tWfsA5Zst.jpg)
মুসলিম পক্ষের জন্য বড় জয়
এদিকে, উপাসনার স্থান আইন সম্পর্কিত চলমান আইনি প্রক্রিয়ার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট। আদালত মসজিদ পক্ষকে একটি বড় ত্রাণ প্রদান করেছে। আদালত আদেশ দিয়েছে যে পরবর্তী শুনানির তারিখ পর্যন্ত জরিপসহ কোনো কার্যকর অন্তর্বর্তী বা চূড়ান্ত আদেশ পাস করা যাবে না। তবে, চলমান কার্যক্রমে কোনো স্থগিতাদেশ থাকবে না।
/anm-bengali/media/media_files/m96Xg7Ho2EHTKiswe6Oy.jpg)
এই রায়টি গয়ানভাপি মসজিদ, মথুরা এবং ভোজশালা সম্বলসহ অন্যান্য উচ্চ-প্রোফাইল মামলাগুলিকে প্রভাবিত করবে, যেখানে হিন্দু পক্ষ তাদের দাবির জন্য আইনি স্বীকৃতি চেয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট উপাসনার স্থান আইনের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ না শোনার আগ পর্যন্ত মসজিদ পক্ষ এই ধরনের সব কার্যক্রমে স্থগিতাদেশ দেওয়ার আবেদন করেছিল।
/anm-bengali/media/media_files/KiimFSSfcZsixxNcVW4I.jpg)
এছাড়া, আদালত কেন্দ্রের উপাসনালয় আইন নিয়ে সরকারের আইনি অবস্থান সম্পর্কে চার সপ্তাহের মধ্যে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে প্রতিক্রিয়া চেয়েছে। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূদ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, “আমরা চাই কেন্দ্রীয় সরকারের আইনি অবস্থান রেকর্ডে আনা হোক, কারণ সরকারের অবস্থান জানার পরই আদালত সিদ্ধান্ত নিতে পারে।”