মণিপুরের স্মৃতি পশ্চিমবঙ্গে! নারী নির্যাতনের বর্বর এবং লজ্জাজনক ভিডিও! এবার মুখ খুললেন নেতা- দেখুন সেই ভিডিও

কি বললেন নেতা?

author-image
Aniket
আপডেট করা হয়েছে
New Update
breakingbig

নিজস্ব সংবাদদাতা: পশ্চিমবঙ্গের ঘটনাকে সামনে রেখে এবার এই বিষয় নিয়ে মুখ খুললেন বিজেপির মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা। প্রথেমে পশ্চিমবঙ্গে মণিপুরের স্মৃতি ফিরে এসেছে বলে দাবি করেছেন তিনি। তারপর এবার উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ায় নারী নির্যাতন বর্বরতার সীমায় পৌঁছেছে বলে দাবি করেছেন তিনি। তিনি নারী নির্যাতনের বর্বর এবং লজ্জাজনক ভিডিও সামনে এসেছে বলে তৃণমূল ও ইন্ডিয়া জোটকে নিশানা করেছেন একযোগে।

তিনি বলেছেন, "টিএমসি মানে তালেবানী মানসিকতা এবং সংস্কৃতি। বাংলার রাজপথে প্রকাশ্য দিবালোকে ক্যাঙ্গারু আদালতের বিচার প্রদান করা তালেবানী-শৈলীর নৃশংস ভিডিও দেখে সমগ্র দেশ হতবাক। যে ব্যক্তি এটি করছিলেন তিনি সেখানে টিএমসি বিধায়কের ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি বলে জানা গেছে। এই মর্মান্তিক ভিডিওতে কঠোর হওয়ার পরিবর্তে, তৃণমূল বিধায়ক আসলে এটিকে ঢাকার চেষ্টা করেছেন এই বলে যে, যে মহিলাকে মারধর করা হয়েছিল তার চরিত্র ছিল খুব খারাপ। তিনি ভুক্তভোগীকে লজ্জিত করেছেন এবং এমনকি বলেছেন যে একটি 'মুসলিম রাষ্ট্রে' কিছু শর্ত রয়েছে, যার ফলে এই ধরনের বর্বর কাজকে সমর্থন করা হয়। দুর্ভাগ্যের বিষয় এই যে, যারা মণিপুর নিয়ে কথা বলে, নারীর সমস্যা নিয়ে তারা আজ চুপ। রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী, মহুয়া মৈত্র, সাগরিকা ঘোষ, INDI জোট নেতারা বর্তমানে চুপ রয়েছেন।  সন্দেশখালীর ঘটনা ঘটলেও তারা নীরব ছিল। কোচবিহারে বিজেপির সমর্থক এক মহিলাকে বর্বর ভাবে রাস্তায় হাঁটানোর সময়েও তারা নীরব রয়েছে। এবং তারা স্বাতি মালিওয়াল এবং এই ধরনের ক্যাঙ্গারু আদালতের বিচারের মতো ইস্যুতেও নীরব। এ থেকে বোঝা যায় যে তারা নারীর সমস্যাকে গুরুত্ব দেয় না। তারা শুধুমাত্র তাদের রাজনৈতিকভাবে সুবিধাজনক এজেন্ডা নিয়ে চিন্তা করে"। ইতিমধ্যেই তার বক্তব্যের ভিডিও সামনে এসেছে। দেখুন সেই ভিডিও-

 

Adddd

 . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . ..  . . . . . . .