নিজস্ব সংবাদদাতা: রাতে কর্তব্যরত অবস্থায় মহিলা চিকিৎসকের মৃত্যু, জয়নগরের টিউশন থেকে বাড়ি ফেরার পথে নাবালিকার মৃত্যু। বাংলায় লক্ষীর নিরাপত্তা নিয়ে উঠেছে নানান প্রশ্ন। ফারাক্কা থেকে কৃষ্ণনগর সর্বত্র লক্ষ্মী বাঁচানোর ডাক। তার মাঝেই বুধবার রাত থেকে ঘরে ফিরলো না মেয়ে। উৎকণ্ঠায় আর নানান রকম দুশ্চিন্তায় কেটেছে প্রতিটি রাত। শুক্রবার বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ভাটপাড়া চকঘটক জল ট্যাংকি সংলগ্ন এলাকায় খোঁজ পাওয়া গেল যুবতীর। তবে জীবিত নয় মৃত অবস্থায়।
জল ট্যাংকি সংলগ্ন পুকুর থেকে ওই যুবতীর নিথর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। জানা গিয়েছে মৃত ওই যুবতীর নাম তুলি বর্মন তাঁর বয়স ২২ বছর। তার বাড়ি ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের দক্ষিণ শিবরামপুরে। বিষয়টি প্রকাশ্যে আনতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকাজুড়ে। এদিকে খবর পেয়ে তড়িঘড়ি ছুটে আসে বালুরঘাট থানার আইসি শান্তিনাথ পাঁজা সহ বিশাল পুলিশ বাহিনী। মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয় বালুরঘাট হাসপাতালে।
এতদিন পর কিভাবে পুকুর থেকে উঠে এলো যুবতীর মৃতদেহ? এদিকে স্থানীয় সূত্রে খবর ওই যুবতী মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন ছিলেন! তিনি মৃগী রোগে আক্রান্ত। তবে কি কোন কারনে অসাবধানতাবশত পুকুরে পড়ে গিয়েই মৃত্যু হয়েছে তার? নাকি এই ঘটনায় ঘনীভূত হতে পারে অন্য কোন রহস্য! খতিয়ে দেখছে বালুরঘাট থানার পুলিশ! মেয়েকে হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছে গোটা পরিবার!