নিজস্ব সংবাদদাতা : কসবার চাকরি হারা আন্দোলনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে এবার নতুন বিতর্কে জড়ালেন কসবা থানার এসআই (Sub-inspector) রিটন দাস। জানা গেছে, ডিস্ট্রিক্ট ইন্সপেক্টরের (DI) অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশের পক্ষ থেকে একটি এফআইআর দায়ের করা হয়। সেই মামলার প্রাথমিক তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল কসবা থানার এসআই রিটন দাসকে। কিন্তু এখানেই তৈরি হয়েছে জটিলতা। কারণ, যে পুলিশ অফিসার আন্দোলনরত এক চাকরিহারাকে প্রকাশ্যে লাথি মেরেছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে, তিনিই আবার সেই মামলার তদন্তকারী অফিসার! স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে— যাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি কীভাবে নিরপেক্ষ তদন্ত করতে পারেন?
/anm-bengali/media/media_files/2025/04/11/1000185253-824280.webp)
এই বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক তৈরি হতেই পুলিশ বিভাগ দ্রুত পদক্ষেপ নেয়। বদল করা হয় তদন্তকারী অফিসারকে। নতুন করে মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে অফিসার সঞ্জয় সিং কে। চাকরি হারানো আন্দোলনকারীদের প্রশ্ন— "যে পুলিশ অফিসার আমাদের উপরে লাথি মারলেন, তাঁকেই কেন তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হলো? এরপরে আমরা নিরপেক্ষ বিচার আশা করব কীভাবে?"
/anm-bengali/media/media_files/2025/04/07/QN8SFCM4aMXQHJ5Dm5OL.jpg)
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গোটা ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থেই নতুন অফিসারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এখন দেখার, নতুন তদন্তকারী অফিসার কীভাবে তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যান।