বাঁকুড়া জেলার প্রাচীন জনপদ কেঞ্জাকুড়া দোকানগুলিতে এ সময় ঢু মারলেই দেখা মিলবে জাম্বু জিলিপির। চালগুড়ি, বিরির ডাল, বেসন, ময়দা সঙ্গে বিভিন্ন রং দিয়ে তৈরি করা হয় জিলিপির নির্যাস।
বনমালী ষন্নিগ্রাহী, বাঁকুড়া : যেকোনো উৎসবই মিষ্টি মুখ ছাড়া অসম্পূর্ণ। আর মিষ্টির মধ্যে যে জিনিসটা দেখলে জিভে জল আসে আট থেকে আশির তা হল জিলিপি। মনে করুন, সেই জিলিপির সাইজ বিশাল। ওজন ৭০০ গ্রাম থেকে প্রায় আড়াই থেকে তিন কিলো পর্যন্ত। এক কথায় বলতে গেলে জাম্বো জিলিপি। আগে দেখেছেন কখনও? খেয়েছেন? তবে বাঁকুড়ার বাসিন্দারা অনেকেই এটি খেয়ে থাকবেন।বাঁকুড়ার প্রাচীন জনপদ কেঞ্জাকুড়ার। সেখানেই পাওয়া সম্ভব এই জাম্বো জিলিপি। যদিও এই জিলাপি সারা বছর পাওয়া যায় না। বিশেষ করে ভাদ্র সংক্রান্তি উপলক্ষে হওয়া বিশ্বকর্মা পুজো ও ভাদু পুজোয় তৈরি জাম্বো ঝিলাপি। খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমন মচমচে। খাস্তা থাকে দীর্ঘদিন। দেড়শ টাকা কিলো দরে দেদার বিক্রি হচ্ছে জাম্বো জিলিপি। আর এই জিলিপি জেলা রাজ্যের গণ্ডি পেরিয়ে পাড়ি দিয়েছে সুদুর আমেরিকায়, দাবি এলাকাবাসী থেকে কারিগর,দোকানদার সকলের।