নিজস্ব সংবাদদাতা : সর্ষের মধ্যেই লুকিয়ে ভূত! ট্যাব তদন্তে উঠে এলো নতুন মোড়। তদন্ত সূত্রে জানা যায়, ট্যাবের টাকা স্থানান্তরের সময় যে চারটি অ্যাকাউন্টে টাকা গেছে, সেখানে একটি গুরুতর অসঙ্গতি পরিলক্ষিত হয়েছে। মূলত, ছাত্রছাত্রীদের দেওয়া অ্যাকাউন্ট নাম্বার এবং যে অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো হয়েছে, তার মধ্যে শেষ তিনটি ডিজিটের পার্থক্য পাওয়া গেছে। এই ধরনের অস্বাভাবিকতা তদন্তকারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে, বিশেষ করে সংশ্লিষ্ট অ্যাকাউন্টগুলোর মধ্যে গরমিলের কারণে।
তদন্তে আরও তথ্য পাওয়া গেছে যে, টাকা ট্রান্সফারের সময় অ্যাকাউন্ট নাম্বারের শেষ তিনটি সংখ্যা পরিবর্তন করা হয়েছিল, যা একটি বিশদ পর্যালোচনার দাবি রাখে। এই ধরনের কৌশলগত পরিবর্তন সিস্টেমিক ত্রুটি বা ইচ্ছাকৃত অপপ্রবাহের ইঙ্গিত দিতে পারে। এই ধরনের প্রক্রিয়া নিয়ে গভীর তদন্ত চলছে, যেখানে সংশ্লিষ্ট চারটি অ্যাকাউন্টের পাশাপাশি, কয়েকটি স্কুলের ডেটা ট্রান্সফার কমিটি ও কিছু শিক্ষকও বিবেচনায় আছেন।
বর্তমানে, তদন্তকারীরা এসব অস্বাভাবিকতা এবং সংশ্লিষ্ট কমিটির সদস্যদের ভূমিকা খতিয়ে দেখছেন। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, যেহেতু টাকা স্থানান্তর প্রক্রিয়া ও অ্যাকাউন্টের মধ্যে গরমিলের কারণে বেশ কিছু নৈতিক ও আইনি প্রশ্ন উঠেছে, যা পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট আইনানুগ পদক্ষেপের দিকে নিয়ে যেতে পারে।