মানুষ প্রাতরাশ করতে যত সময় নেয়, ততক্ষণে আপনারা শত্রুপক্ষকে খতম করে দেন! ভুজে বিস্ফোরক প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
ত্রালে গ্রামবাসীদের পণবন্দি করে রেখেছিল জঙ্গিরা! ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার কথা জানাল সেনাবাহিনীরা
কাশ্মীর পুলিশের ‘মিশন ক্লিয়ারেন্স, ৪৮ ঘণ্টায় ছয় জঙ্গি নিকেশ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন
জাতিসংঘের স্বীকৃতি! বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতি ভারতেরই
এটা আমাদের লড়াইয়ের প্রাথমিক জয়! কী বললেন ডিএ আন্দোলনকারী
অবশেষে সরকারি কর্মচারিদের জন্য সুখবর! রাজ্য সরকারকে ২৫ শতাংশ বকেয়া ডিএ দেওয়ার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের
‘অপারেশন সিঁদুর’-এর জেরে প্রতিরক্ষা বাজেটে বাড়তি ৫০,০০০ কোটি টাকার ভাবনা
ভারত-পাক সংঘর্ষবিরতি জারি ১৮ মে পর্যন্ত, হটলাইনে বৈঠকে সিদ্ধান্ত
কর্নেল কুরেশির অপমান কিছুতেই মেনে নেওয়া হবে না! বিজেপি মন্ত্রীর বিরুদ্ধে রাজভবনের বাইরে বিক্ষোভ

বিরাট খবর : পলিথিন-ত্রিপল কাটিয়ে কোনমতে দিন কাটছে, তবুও আবাস যোজনায় অন্তর্ভুক্ত হয়নি নাম

মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর ১ ব্লকের ধুমসা ডাঙ্গি গ্রামে আবাসের তালিকা নিয়ে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। কেউ পলিথিন টাঙিয়ে, কেউ টালি বা টিনের ছাউনি দিয়ে জীর্ণ কাঁচা ঘরে কোনোমতে দিন কাটাচ্ছেন।

author-image
Debapriya Sarkar
New Update

নিজস্ব সংবাদদাতা : মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর ১ ব্লকের ধুমসা ডাঙ্গি গ্রামে আবাসের তালিকা নিয়ে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। ২০১৭ সালের বন্যার কারণে গ্রামটির বহু পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হলেও, নতুন ‘আবাস প্লাস’ সার্ভারের তালিকায় তাদের নাম নেই। গ্রামের প্রায় ২০০ পরিবারের অধিকাংশই দিনমজুর, পরিযায়ী শ্রমিক এবং অর্থাভাবের শিকার। তারা জানান, সংসারের যে অবস্থা, তাতে তিনবেলা খাবারও জোটে না, অথচ ঘর নির্মাণের মতো বড় কাজ তাঁদের পক্ষে সম্ভব নয়। কেউ পলিথিন টাঙিয়ে, কেউ টালি বা টিনের ছাউনি দিয়ে জীর্ণ কাঁচা ঘরে কোনোমতে দিন কাটাচ্ছেন।

publive-image

তবে, শুধু ঘর না পাওয়ার অভিযোগ নয়, স্থানীয় বাসিন্দা অভিযোগ তুলেছেন যে, যাদের পাকা ঘর রয়েছে, তাদের নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তারা বলেন, "আমরা তো পলিথিন খাটিয়ে কোনোরকমে থাকছি, অথচ আমাদের কেউ খোঁজ নিতে আসে না।"

publive-image

বিষয়টি নিয়ে হরিশ্চন্দ্রপুর ১ ব্লকের বিডিও সৌমেন মণ্ডল জানিয়েছেন, ২০১৮ সালে হরিশ্চন্দ্রপুর ১ ব্লকের সার্ভার তালিকায় প্রায় ১৮,০০০ পরিবার ছিল। ২০২২ সালে নতুন সার্ভে করা হয়, যার পরিমাণ কমে দাঁড়ায় ৯,২২২। ২১ অক্টোবর থেকে আবারও নতুন সার্ভে শুরু হয়েছে, যা ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে। বিডিও আরও জানিয়েছেন, ধুমসা ডাঙ্গি গ্রামের বাসিন্দাদের নাম কেন তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়নি, তা খতিয়ে দেখা হবে।

এখন প্রশ্ন উঠছে, প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো কেন অবহেলিত, এবং আবাস প্রকল্পের সুবিধা থেকে তারা কেন বঞ্চিতহচ্ছে।