নিজস্ব প্রতিবেদন : তৃণমূল সাংসদ দেব ঘাটাল এলাকা পরিদর্শন করে বলেন, ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়নের ফলে জল আটকানো সম্ভব হবে কিনা, তা নিয়ে তিনি সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তিনি উল্লেখ করেন, বর্তমানে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দেওয়া তার প্রধান লক্ষ্য। এই পরিস্থিতিতে, এলাকার অবকাঠামোগত উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা এবং জলবন্দী পরিস্থিতির সমাধানের জন্য কার্যকর পদক্ষেপের গুরুত্ব তুলে ধরেন তিনি।
দেব বলেন, " তিন মাসের মধ্যে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান কখনোই সম্ভব না। আর ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়িত হলেও এই বন্যা পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কতটা সম্ভব হত তা বলা যাচ্ছে না। কারণ ডিসিসি' র যে ৫ লক্ষ কিউসেক জল ছেড়েছে তার কারণে পশ্চিমবঙ্গের অনেক জেলায় বন্যার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।মেদিনীপুর, হুগলি ও ২৪ পরগনা এলাকার অবস্থা উদ্বেগজনক। এত জল আটকানোর ক্ষমতা মাস্টারপ্ল্যানে নেই।" তিনি আরও জানান, ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করতে পাঁচ-ছয় বছর সময় লাগবে এবং এর আওতায় নদী সংযুক্তি, ড্রেজিং ও নতুন নদীপথ তৈরির প্রয়োজন। স্থানীয়দের পুনর্বাসনের বিষয়টিও গুরুত্ব পাচ্ছে। এই বিশাল প্রকল্প বাস্তবায়নে সময় লাগবে বলেও তিনি সতর্ক করেন।
দেবের কথায়, মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দুজনেই ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান এর প্রতিশ্রুতি দেওয়াতেই দেব পুনরায় রাজনীতিতে ফিরেছে। দেব বিশ্বাস করে যে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর কথা অনুযায়ী এই ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান পরিকল্পনার কর্মসূচি খুব শীঘ্রই সম্পন্ন হবে।
'তিন মাসে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান সম্ভব না'! ঘাটালের বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শন করতে গিয়ে যা বললেন দেব
'তিন মাসে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান সম্ভব না'! ঘাটালের বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শন করতে গিয়ে মন্তব্য করলেন ঘাটালের এমপি দীপক অধিকারী ওরফে দেব
Follow Us
নিজস্ব প্রতিবেদন : তৃণমূল সাংসদ দেব ঘাটাল এলাকা পরিদর্শন করে বলেন, ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়নের ফলে জল আটকানো সম্ভব হবে কিনা, তা নিয়ে তিনি সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তিনি উল্লেখ করেন, বর্তমানে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দেওয়া তার প্রধান লক্ষ্য। এই পরিস্থিতিতে, এলাকার অবকাঠামোগত উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা এবং জলবন্দী পরিস্থিতির সমাধানের জন্য কার্যকর পদক্ষেপের গুরুত্ব তুলে ধরেন তিনি।
দেব বলেন, " তিন মাসের মধ্যে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান কখনোই সম্ভব না। আর ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়িত হলেও এই বন্যা পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কতটা সম্ভব হত তা বলা যাচ্ছে না। কারণ ডিসিসি' র যে ৫ লক্ষ কিউসেক জল ছেড়েছে তার কারণে পশ্চিমবঙ্গের অনেক জেলায় বন্যার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।মেদিনীপুর, হুগলি ও ২৪ পরগনা এলাকার অবস্থা উদ্বেগজনক। এত জল আটকানোর ক্ষমতা মাস্টারপ্ল্যানে নেই।" তিনি আরও জানান, ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করতে পাঁচ-ছয় বছর সময় লাগবে এবং এর আওতায় নদী সংযুক্তি, ড্রেজিং ও নতুন নদীপথ তৈরির প্রয়োজন। স্থানীয়দের পুনর্বাসনের বিষয়টিও গুরুত্ব পাচ্ছে। এই বিশাল প্রকল্প বাস্তবায়নে সময় লাগবে বলেও তিনি সতর্ক করেন।
দেবের কথায়, মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দুজনেই ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান এর প্রতিশ্রুতি দেওয়াতেই দেব পুনরায় রাজনীতিতে ফিরেছে। দেব বিশ্বাস করে যে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর কথা অনুযায়ী এই ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান পরিকল্পনার কর্মসূচি খুব শীঘ্রই সম্পন্ন হবে।