নিজস্ব সংবাদদাতা: পাঁচ বছরের শিশু কন্যাকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ফালাকাটা। কালীপুজোর রাতে পাঁচ বছরের শিশু কন্যাকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ ওঠে। শিশু কন্যার দেহ সামনের পুকুরে ফেলা হয়। ঘটনা গ্রামবাসীরা দেখে ফেলে। গ্রামবাসীরা অভিযুক্ত প্রৌঢ়কে সুপারী গাছে বেঁধে গণপ্রহার দেওয়া শুরু করে। গণপ্রহারে অভিযুক্ত নিজের দোষ স্বীকার করে। তারপরে গণপ্রহারের মাত্রা বেড়ে যায়। অভিযুক্ত প্রৌঢ়ের মৃত্যু হয়। অভিযোগ উঠেছে, দ্বিতীয় ব্যক্তি নিজেকে বাঁচাতে গণপ্রহারে সামিল হয়েছিলেন বলে গ্রামবাসীরা অভিযোগ করেছেন। শনিবার সেই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আপাতত বিক্ষোভের আগুন জ্বলছে ফালাকাটায়।
অভিযোগ উঠেছে, দ্বিতীয় ব্যক্তি নিজেকে বাঁচাতে গণপ্রহারে সামিল হয়েছিলেন বলে গ্রামবাসীরা অভিযোগ করেছেন। শনিবার সেই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আপাতত বিক্ষোভের আগুন জ্বলছে ফালাকাটায়। মৃত শিশুর মা বলেন, “মেয়েকে খুঁজে না পেয়ে ওদের বাড়ি যাই। দরজা খুলে দেখি ওর গায়ে রক্ত লেগে আছে। আর একজন ছিল। তার গায়েও রক্ত লেগেছিল। আমি পাগলের মতো মেয়েকে খুঁজতে থাকি। ওরা বলে, তোমার মেয়ে এখানে আসেনি।” পরে শিশুর বাবা পুকুরে ঝাঁপ দিয়ে মেয়ের দেহ দেখতে পান। ততক্ষণে দ্বিতীয়জনকে আর দেখতে পাওয়া যায়নি। মৃত শিশুর দাদুও এই একই অভিযোগ করেছেন।