বিকাশ ভবনের কর্মীদের বাইরে বের করতেই.... আন্দোলনকারী শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ওপর পুলিশি লাঠিচার্জ নিয়ে কী বললেন এডিজি জাভেজ শামিম
পিছু হটার রাস্তা নেই... বিকাশ ভবনের সামনে থেকে গর্জে উঠলেন মানুষ গড়ার কারিগররা
আন্তর্জাতিক তহবিলের টাকা জঙ্গিদের পিছনে ঢালছে পাকিস্তান, মিললো তার প্রমাণ
নিরস্ত্র শিক্ষকদের এত ভয় পাচ্ছে পুলিশ! কার্যত দুর্গে পরিণত করা হল বিকাশ ভবনকে
মানুষ প্রাতরাশ করতে যত সময় নেয়, ততক্ষণে আপনারা শত্রুপক্ষকে খতম করে দেন! ভুজে বিস্ফোরক প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
ত্রালে গ্রামবাসীদের পণবন্দি করে রেখেছিল জঙ্গিরা! ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার কথা জানাল সেনাবাহিনীরা
কাশ্মীর পুলিশের ‘মিশন ক্লিয়ারেন্স, ৪৮ ঘণ্টায় ছয় জঙ্গি নিকেশ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন
জাতিসংঘের স্বীকৃতি! বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতি ভারতেরই
এটা আমাদের লড়াইয়ের প্রাথমিক জয়! কী বললেন ডিএ আন্দোলনকারী

লীজ শেষের পরেও মেলেনি গ্রাম পঞ্চায়েতের অ্যাম্বুলেন্স, উঠছে একাধিক প্রশ্ন !

অ্যাম্বুলেন্স দখল নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন।

author-image
Adrita
আপডেট করা হয়েছে
New Update
s

নিজস্ব সংবাদদাতা, ঘাটালঃ গ্রাম পঞ্চায়েতের অ্যাম্বুলেন্স ফিরে পেতে লিখিত আবেদন পঞ্চায়েত প্রধানের। কিন্তু তা সত্ত্বেও ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে না অ্যাম্বুলেন্স। জানা গিয়েছে যে, অ্যাম্বুলেন্সের নম্বরপ্লেটের সঙ্গে লেখা ছিল '' শ্রীযুক্ত শংকর দোলই মাননীয় বিধায়ক ও পরিষদীয় সচিব সেচ ও জলপথ। পশ্চিমবঙ্গ সরকার মহাশয় এর বিধায়ক এলাকার উন্নয়ন তহবিল হইতে এই অ্যাম্বুলেন্সটি মনসুকা এক গ্রাম পঞ্চায়েতের অনুকূলে প্রদত্ত হইল। '' 

কিন্তু বর্তমানে সব লেখা মুছে দিয়ে এখন অ্যাম্বুলেন্সের গায়ে লেখা রয়েছে বালাজী অ্যাম্বুলেন্স। অ্যাম্বুলেন্সটি দাঁড়িয়ে রয়েছে ঘাটাল হাসপাতাল মোড় এলাকায়। গাড়িটির নম্বর WB 33 C 8188। সূত্রের খবর, ০১/০১/২০১৮ থেকে ০১/০১/২০২০ পর্যন্ত মাসিক ১০০০ টাকার বিনিময়ে মনসুকা এক গ্রাম পঞ্চায়েতের পার্বতীচক গ্রামের বাসিন্দা এবং পঞ্চায়েত সদস্য রাম পাল, গ্রাম পঞ্চায়েতের কাছ থেকে অ্যাম্বুলেন্সটি লীজ নিয়েছিলেন। কিন্তু বর্তমানেও তিনি ওই অ্যাম্বুলেন্সটি দখল করে আছেন। এখন প্রশ্ন উঠছে যে, ২০২০ সালে লীজ শেষ হওয়ার পরেও এখনো কিভাবে  অ্যাম্বুলেন্সটির দখল করে রেখেছেন ওই ব্যক্তি ? 

গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের অভিযোগ যে চুক্তি অনুযায়ী হাজার টাকাও রাম পাল পঞ্চায়েতে জমা করেননি। যার ফলে অ্যাম্বুলেন্সটি ফিরে পাওয়ার জন্য লিখিত আবেদনও করা হয়েছিল রামপালকে। কিন্তু সেই আবেদনের পাঁচ মাস কেটে গেলেও, এখনও পর্যন্ত তিনি গাড়ি ফিরিয়ে দেননি। এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন রামপাল। তার কথায়, ' অ্যাম্বুলেন্সটির মেনটেন্যান্স করার জন্য অনেক টাকা খরচা হয়েছে তার। তাই সেই খরচের টাকা না উঠলে তিনি গাড়িটি ফেরত দেবেন না। ' 

কিন্তু এখন আরও প্রশ্ন উঠছে যে, অ্যাম্বুলেন্সটির রামপালের হাত থেকে কিভাবে বালাজী অ্যাম্বুলেন্সের কাছে গেল ?  বালাজি অ্যাম্বুলেন্স কোন চুক্তি পত্র ছাড়াই কিভাবে বছরের পর বছর গাড়িটি ব্যবহার করছে ?