এগরার বিস্ফোরণ উস্কে দিল ২০১৫ সালের স্মৃতি!

সালটা ছিল ২০১৫। তারিখটা ছিল ৬ মে। সবাই তখন রাতে ঘুমোতে যাবে। হঠাৎ করেই কেঁপে উঠলো পিংলার ব্রাহ্মনবাড় গ্রাম।ব্যাবসায়ী রঞ্জন মাইতির বাজি কারখানায় ঘটলো বিস্ফোরণ।প্রাণ গিয়েছিল বেশ কয়েকজনের।

author-image
Pallabi Sanyal
New Update
cove

 

নিজস্ব প্রতিনিধি, পশ্চিম মেদিনীপুর : এগরার বিস্ফোরণের ঘটনা ফের একবার মনে করিয়ে দিল  পিংলার ব্রাহ্মনবাড়ের ঘটনার কথা।
সালটা ছিল ২০১৫। তারিখটা ছিল ৬  মে। সবাই তখন রাতে ঘুমোতে যাবে। হঠাৎ করেই কেঁপে উঠলো পিংলার ব্রাহ্মনবাড় গ্রাম।ব্যাবসায়ী  রঞ্জন মাইতির বাজি কারখানায় ঘটলো বিস্ফোরণ।প্রাণ গিয়েছিল  বেশ কয়েকজনের। বর্তমানে রঞ্জন মাইতি ও তার ভাই জেলবন্দি। এখনও মাঝে মাঝে মনে পড়ে সেই ঘটনা। গোটা এলাকা জঙ্গলে ভরে গিয়েছে। মানুষ অনেকটাই ভুলে গিয়েছে সেই ঘটনা। কিন্তু গতকালের এগরার ঘটনা পুনঃরায় মনে করে দিল ২০১৫ সালের ৬  মে পিংলার ব্রাহ্মনবাড়ের ঘটনার কথা।
তবে বর্তমানে পিংলার ব্রাহ্মনবাড় শান্ত,নিঝুম,সবাই নিজেদের কাজে ব্যাস্ত। আর ইতিমধ্যেই পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়ার ফলে যারা বাজি তৈরির সঙ্গে যুক্ত ছিল, তারা সমাজের মূল স্রোতে ফিরে এসেছে৷ পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ব্রাহ্মনবাড়ের কয়েকজন এখন ফুচকা বিক্রি করছে,আইসক্রিম বিক্রি করছে। ব্যাবসাও করছে অনেকে। ছেড়ুয়াতে বেশ কয়েকজনকে সরকারিভাবে জেলা পরিষদের সামনে স্টল দেওয়া হয়েছে।এইভাবে নারায়নগড়,মোহনপুর, ছেড়ুয়া, হাতিহলকা সহ বেশ কয়েকটি জায়গার অনেকেই মূল স্রোতে ফিরে এসেছে৷ অপরদিকে জেলা জুড়ে যেখানেই অবৈধ বাজি ব্যাবসার খবর আসছে সেখানেই লাগাতার রেড চলছে।এ এন এম নিউজকে এমনটাই জানিয়েছেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পুলিশ সুপার ধৃতিমান সরকার।