সংঘর্ষ আপাতত স্থগিত, সকাল থেকে খানিকটা স্বাভাবিক ভূ-স্বর্গ
সংঘর্ষ বিরতি লঙ্ঘনের জের, চেনাব নদীর স্রোত বাড়িয়ে দিল ভারত
BREAKING: একটু আগেই রাজ্যবাসীর জন্য হল বিশেষ ঘোষণা! আলো নিভিয়ে দিতে বলা হল
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিরতি ঘোষণাকে স্বাগত জানাল যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন
বিভেদমূলক ষড়যন্ত্র মোকাবিলা, ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জম্মু-কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নরের
দিল্লি বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জারি করল নতুন নির্দেশিকা
নীতিমালা ও নিয়মের গতি বজায় রাখবেন! আজকের দিনটি কেমন যাবে সিংহ রাশির?
সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে এই রাশি!র
"এবার যুদ্ধক্ষেত্রে দেখা করব"! মধ্যরাতে ভারতকে হুমকি দিয়ে গেল পাক প্রধানমন্ত্রী

'আমি প্রধান, সব কিছু দেখা সম্ভব নয়'! ২০-৩০% কাটমানি, পঞ্চায়েত অফিসকে BJP-র পার্টি অফিস বানানোর অভিযোগ

হাইড্রেন ভেঙে যাওয়ার অভিযোগে তুলকালাম কাণ্ড।

author-image
Anusmita Bhattacharya
New Update
bjp-reut-1191943-1676563635

নিজস্ব প্রতিনিধি, পূর্ব মেদিনীপুর: কাটমানি খেয়ে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করে তৈরী হয়েছে হাইড্রেন। সাত দিনের মাথায় নতুন তৈরী হওয়া হাইড্রেন ভেঙে পড়েছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখাল স্থানীয় এলাকার বাসিন্দারা। 

অভিযোগ, বিজেপি পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান ও পঞ্চায়েত সদস্য ঠিকাদারের কাছ থেকে কাটমানি খেয়ে এইসব কিছু করছেন। তাই ঠিকাদার নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করায় হাইড্রেন ভেঙে পড়েছে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এগরা ২ ব্লকের মঞ্জুশ্রী গ্রাম পঞ্চায়েতের মির্জাপুর গ্রামের ঘটনা। প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা ব্যয়ে মির্জাপুরে একটি হাইড্রেন তৈরী করেছিল স্থানীয় পঞ্চায়েত। কিন্তু তৈরী হওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যেই সেই ড্রেন ভেঙে পড়ে যায়। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, কাজ দেখাশোনার জন্য কোনোরকম বেনিফিশারি কমিটিও গঠন করা হয়নি। স্থানীয় এলাকাবাসী পঞ্চায়েত সদস্য বাদল বেরা ও পঞ্চায়েত প্রধান শঙ্কর সাউকে বারবার অভিযোগ জানালেও তারা কর্ণপাত করতে রাজি হয়নি। 

drain_1

এ প্রসঙ্গে স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান শঙ্কর সাউ জানিয়েছেন, 'আমরা সঠিক প্ল্যান এস্টিমেট অনুযায়ী কাজ করেছি। অতিরুক্ত বৃষ্টির জন্য ড্রেনটি ভেঙে পড়েছে। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার হলে গ্রামবাসী আগে বলেনি কেন? আমি প্রধান। আমার পক্ষে সব কিছু দেখা সম্ভব নয়। ঠিকাদারকে বলেছি দ্রুত মেরামত করে দেওয়া হবে'। স্থানীয় তৃণমূল নেতা শেখ রেজাউল হোসেন অভিযোগ করেন, 'এই গ্রাম পঞ্চায়েতে সমস্ত কাজে ঠিকাদারদের ২০-৩০ শতাংশ কাটমানি দিতে হয়। তাই ঠিকাদারদের বাধ্য হয়ে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করতে হয়। পঞ্চায়েত অফিসটাকে প্রধান বিজেপির পার্টি অফিস বানিয়ে দিয়েছে। আমরা এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামব। এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ জানানো হবে'।