নিজস্ব সংবাদদাতাঃ রাজ্য সরকারের এক জনপ্রিয় প্রকল্প হল লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। এই প্রকল্পে মাসিক হাজার টাকা করে বাংলার মহিলারা প্রত্যেক মাসে পান। আর এই টাকা দিয়েই চলে বীরভূমের রাহুলের ডাক্তারির পড়াশোনা।
আসলে বীরভূমের বাসিন্দা রাহুলের ইচ্ছা ডাক্তার হওয়ার। তবে খরচ করে পড়াশোনা করার মত আর্থিক ক্ষমতা নেই তার। তাই মায়ের প্রতি মাসের লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা দিয়েই মোবাইল রিচার্জ করেই চলে তার পড়াশোনা। জানা গিয়েছে কোনও প্রাইভেট টিউটর ছিলেন না। এভাবেই রাহুল ডাক্তারি পড়ার সুযোগ পেয়েছে।
জানা গিয়েছে যে, দিনের বেলা বাবার চায়ের দোকানের কাজ সেরে, রাত জেগে বাকি সময়ে পড়াশোনা করে রাহুল। ডাক্তারির প্রবেশিকা পরীক্ষা দিয়েই ৭২০ নম্বরের পরীক্ষায় ৬৭৩ নম্বর পেয়েছে সে। তার এই সাফল্য়ের পিছনে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের অবদান রয়েছে বলে জানিয়েছে তার পরিবার।