নিজস্ব সংবাদদাতা : তাপপ্রবাহ থেকে স্বস্তি মিলতেই দিঘামুখী হয়েছিলেন পর্যটকরা। কয়েকদিনের ঝড়-বৃষ্টিতে সপ্তাহের শেষ দুটি দিন তিল ধারণের জায়গা ছিল না দিঘায়। কিন্তু ক্রমে সেই ভিড় কমছে। আগে যেখানে হোটেল বুক করা না থকলে ঘর মিলছিল না এবার সেখানে খালি পড়ে রয়েছে ঘরগুলি। কয়েকজন হোটেল মালিকের সঙ্গে কথা বলে জানা গিয়েছে যে বর্তমানে দিঘায় নেই পর্যটকের ভিড়। তবে কী ঘূর্ণিঝড় মোচার আশঙ্কায় পর্যটকশূন্য দিঘার সমুদ্র সৈকত? এমনটাই মনে করা হচ্ছে। ফলে লোকসানের মুখে হোটেল ব্যবসা। প্রসঙ্গত, ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস পেয়েই সমুদ্র তীরবর্তী এলাকাগুলিতে প্রশাসনের তরফে নজরদারি শুরু হয়েছে। তার আগে একাধিক বিধ্বংসী ঝড়ের সাক্ষী থেকেছে বাংলা। তার ওপর কোভিডের সময়ে ঘরবন্দি হয়ে পড়েছিল মানুষ। মোচার ভয়াবহতার কথা ভেবেই পর্যটকরা এই মরশুমে সমুদ্র তীরবর্তী এলাকায় যেতে ভয় পাচ্ছেন বলেই মনে করছেন হোটেল মালিকরা।