নিজস্ব সংবাদদাতাঃ রেশন বণ্টন দুর্নীতিকাণ্ডে (Ration Scam) এবার এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের নজরে এসেছে এজেন্টরা। সূত্রের খবর, এজেন্টদের মাধ্য়মেই রেশন দুর্নীতির টাকা লেনদেন হত। বাকিবুর রহমান যে টাকা পাঠাতেন সেই টাকা এজেন্টদের মাধ্য়মেই লেনদেন হত বলে তদন্তে উঠে এসেছে।
সূত্রের খবর, টাকা পাঠানোর পর তা নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছেছে কিনা জানাতে কনফার্মেশনও পাঠানো হত। বাকিবুর রহমানের মালিকানাধীন গমকল ও চালকলে কত পরিমাণ ধান-গম আসত তার হিসেব চেয়েছে ইডি।
আরও জানা গেছে যে, কোন কোন ডিস্ট্রিবিউটরের কাছে চাল ও আটা গিয়েছে ? তার হিসেব চেয়েছে ইডি। ২০১০ সালের পর থেকে যাবতীয় হিসেব চাওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর।