নিজস্ব সংবাদদাতা: এএনএম নিউজের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে, উদয়ন গুহর আঙুল ভেঙে ফেলার মন্তব্য সম্পর্কে, বিজেপি নেত্রী কেয়া ঘোষ বলেছেন, " আমরা দেখতে পাচ্ছি না যে এক মহিলা ডাক্তারকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে, অন্যদিকে তৃণমূলের গুন্ডামির আর শেষ নেই। তারা ধমকে চমকে বেড়াচ্ছে। তারা ভয় দেখিয়ে ক্ষমতায় ছিল এতদিন।
/anm-bengali/media/media_files/keya8.jpg)
তারা এখন ভয় পেয়েছে কারণ রাস্তায় মানুষ নেমেছে, মানুষ বিচার চাইছে। রাজ্যের মানুষ স্বাভাবিকভাবেই রাজ্যের পুলিশ মন্ত্রী স্বাস্থ্য মন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকেই উত্তর চাইবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তো প্রশ্নের উত্তর দিতেই হবে, তার দিকে তো আঙুল উঠবেই। উনি তো পালাতে পারবেন না, ওনাকে তো বলতেই হবে কেন এরকম ধরণের গাফিলতি ছিল। কেন কলকাতার কোন সরকারি হাসপাতালে অনকল রুম নেই? কেন ডাক্তারদের জন্য এমন কোন ঘর নেই যেখানে তারা বসে একটু রেস্ট নিতে পারবেন, একটু জল খেতে পারবেন?
/anm-bengali/media/media_files/keya5.jpg)
এরকম যদি একটা ঘর থাকতো তবে মেয়েটাকে আলাদা করে ওই ছোট্ট সেমিনার রুমে যেতে হতো না। এই ঘটনাটাও ঘটতো না। স্বাস্থ্য মন্ত্রীর তো বিফলতা দেখলাম এবার পুলিশ মন্ত্রীর কথা! ১৪ আগস্ট রাতের বেলা আরজি করে ভাঙচুর হয়েছে সেই সম্পর্কে পুলিশ জানতো না? এই রাজ্যে কি ঘটছে তার উত্তর চাইলেই উদয়ন বাবু নাকি আঙুল ভেঙে দেবেন। আমি প্রশ্ন করছি যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উত্তর দিন এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোথায় কোথায় গাফিলতি রয়েছে? উনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পুলিশ মন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিসেবে ব্যর্থ। আমি প্রশ্ন করছি ক্ষমতা থাকলে আমার আঙ্গুল ভেঙে দেখান।"